মহাত্মা গান্ধী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→চলচ্চিত্র: লিঙ্ক সংশোধন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
→স্বরাজ ও লবণ সত্যাগ্রহ: বানান ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
৮২ নং লাইন:
গান্ধী ১৯২০ এর দশকের বেশির ভাগ সময় নীরব থাকেন। এ সময় তিনি [[স্বরাজ পার্টি]] এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের মাঝে বাধা দূর করার চেষ্টা করেন। অস্পৃশ্যতা, মদ্যপান, অবজ্ঞা এবং দারিদ্রতার বিরুদ্ধে তিনি সংগ্রাম অব্যাহত রাখেন। ১৯২৮ সালে তিনি আবার সামনে এগিয়ে আসেন। এর আগের বছর ব্রিটিশ সরকার স্যার জন সাইমনের নেতৃত্বে একটি নতুন সংবিধান সংশোধনী কমিশন গঠন করে যাতে একজনও ভারতীয় ছিল না। ফলে ভারতীয় রাজনৈতিক দলগুলো এই কমিশনকে বর্জন করে।
গান্ধী কলকাতা কংগ্রেসে ১৯২৮ সালের ডিসেম্বরে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি ভারতকে ডোমিনিয়নের মর্যাদা দেবার দাবি জানান, অন্যথায় নতুন অহিংস নীতির পাশাপাশি পূর্ণ স্বাধীনতার লক্ষ্যের হুমকি দেন। গান্ধী এর মাধ্যমে তরুণ নেতাজী [[সুভাষ চন্দ্র বসু]] এবং [[জওহরলাল নেহরু]]র দর্শন সঞ্চালন করেন যারা অবিলম্বে স্বাধীনতার পক্ষপাতী ছিলেন। এই সিদ্ধান্তে তিনি দু'বছরের বদলে একবছর অপেক্ষা করারও প্রতিফলন ঘটান।<ref>R. Gandhi, ''Patel: A Life'', p. 172.</ref> ব্রিটিশ সরকার এর প্রত্যুত্তর দেয়নি। ১৯২৯ সালের ৩১শে ডিসেম্বর লাহোরে ভারতীয় পতাকার উন্মোচন হয়। [[১৯৩০]] সালের ২৬শে জানুয়ারি লাহোরে মিলিত হয়ে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস দিনটিকে
হাজার হাজার ভারতীয় তার সাথে হেঁটে সাগরের তীরের পৌছান। এটি ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে তার অন্যতম সফল প্রয়াস। ব্রিটিশরা এর প্রতিশোধ নিতে ৬০,০০০ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে।
|