সমাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Style of writing
58.145.185.225-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে আলবি রেজা-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
২ নং লাইন:
[[বাংলা ভাষা]]য় ব্যবহৃত অর্থসম্বন্ধযুক্ত একাধিক পদের একটি পদে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াকে '''সমাস''' বলে। বাংলা ভাষায় যে সকল প্রক্রিয়ায় নতুন পদ বা শব্দ তৈরি হয় সমাস তার একটি। সমাসের রীতি সংস্কৃত থেকে বাংলায় এসেছে।
 
যেমন: দোয়াত ও কলম = দোয়াতকলম, পীত অম্বর যার = পীতাম্বর ([[কৃষ্ণ|শ্রীকৃষ্ণ]])। সমাসের প্রক্রিয়ায় সমাসবদ্ধ বা সমাসনিষ্পন্ন পদটিকে বলে সমস্ত পদ। যেমন: এখানে দোয়াতকলম, পীতাম্বর হলো সমস্ত পদ। সমস্ত পদ কতগুলো পদের মিলিত রুপ, এই প্রতিটি পদকে বলে সমস্যমান পদ। সমস্ত পদকে বিস্তৃত করে যে বাক্যাংশ পাওয়া যায় তাকে বলে সমাসবাক্য, ব্যাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্য।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nctb.gov.bd/site/page/079828a6-18e6-44c1-9a2d-59f8d223199c/%E0%A6%A8%E0%A6%AC%E0%A6%AE-%E0%A6%93-%E0%A6%A6%E0%A6%B6%E0%A6%AE-%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A3%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A0%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%95-|শিরোনাম=নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক |প্রকাশক= জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)|সংগ্রহের-তারিখ=2017-10-21}}</ref>সমাস শব্দের ব্যুৎপত্তি হলো সম+অস(ধাতু) +অ ।
 
সমাসের উদ্দেশ্য অল্পকথায় অধিক ভাব প্রকাশ করা ।একটা বিরাট শব্দগুচ্ছকে সমাসের মাধ্যমে সংক্ষেপণ করা যায়। তবে সাহিত্যিক প্রয়োজনেই সংস্কৃত ভাষায় সমাসের আবির্ভাব হয়েছিল বলে মনে হয়। কারণ সাহিত্যমূলক কর্মে সমাসের ব্যবহার একে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
১৪ নং লাইন:
== প্রকারভেদ ==
সমাস প্রধানত ছয় প্রকার। যথা:
 
# [[দ্বন্দ্ব সমাস]]
#[[বহুব্রীহি সমাস]]
#[[কর্মধারয় সমাস]]
#[[তৎপুরুষ সমাস]]
#[[দ্বিগু সমাস]] এবং
#[[অব্যয়ীভাব সমাস]]।
 
তবে দ্বিগু সমাসকে অনেক ব্যাকরণবিদ কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। আবার কেউ কেউ কর্মধারয়কে তৎপুরুষ সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এ হিসেবে সমাস মূলত চারটি। যথা: [[দ্বন্দ্ব সমাস|দ্বন্দ্ব]], [[তৎপুরুষ সমাস|তৎপুরুষ]], [[বহুব্রীহি সমাস|বহুব্রীহি]] ও [[অব্যয়ীভাব সমাস]]।
'https://bn.wikipedia.org/wiki/সমাস' থেকে আনীত