বেদব্যাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
মহর্ষি বেদব্যাস বেদ রচনা করেননি বরং বেদকে শুধুমাত্র লিপিবদ্ধ করেছেন এবং চার ভাগে বিভক্ত করেছেন।
 
== [[মহাভারত]][[ব্রহ্মসূত্র]] রচনায় [[হিন্দুধর্ম|হিন্দুধর্মের]] [[হিন্দুশাস্ত্র|শাস্ত্রীয়]] [[সমন্বয় (হিন্দুধর্ম)|সমন্বয়]]রচনা ==
 
=== মহাভারত রচনরচনা ===
"যথাতে সংযোগ হয় বিয়োগ অবশ্য ।
শরীর অনিত্য জান মরণ অবশ্য।।"
শরীর অনিত্য জান মরণ অবশ্য।।" মহাভারতের এরকম হাজারও শ্লোকের রচরিতা ব্যাসদেব ।ব্যাসদেব। [[মহাভারত]] হতে জানা যায় যে ইনিতিনি মহাভারত লিপিবদ্ধ করার জন্য [[ব্রহ্মা|ব্রহ্মার]] কাছে একজন লিপিকার নিয়োগের পরামর্শ গ্রহণ করতে গেলে ব্রহ্মা গণেশকে নিয়োগ করতে বলেন ।বলেন। গণেশ এই শর্তে লিপিকার হতে সম্মত হলেন যে, লিপিবদ্ধ করার সময় ইনিতিনি ক্ষণমাত্রও থামবেন না ।না। ব্যাস তাতে রাজি হয়ে অপর একটি শর্ত জুড়ে দিয়ে বললেন যে , গণেশ কোনো বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণ না বুঝে লিপিবদ্ধ করতে পারবেন না ।না। এরপর গণেশ এই শর্তে রাজি হলে মহাভারত লিখা শুরু হয় ।হয়। ব্যাসদেব তার শ্লোক রচনার মাঝে মাঝে কিছু জটিল শ্লোক রচনা করতেন --করতেন। গণেশ এই শ্লোকগুলির অর্থ বুঝে লিখতে যে সময় ব্যয় করতেন, সেই সময়ের মধ্যে ব্যাসদেব আরও অনেক শ্লোক বানিয়ে ফেলতেন।
[[File:Karwar Pictures - Yogesa 19.JPG|thumb|235x235px|[[কর্ণাটক|কর্ণাটকের]] [[মুরুদেশ্বর]] মন্দিরে ([[ভারত]]) রূপায়িত ব্যাস ও গণেশের মহাভারত রচনা]]
 
=== এবং [[ব্রহ্মসূত্র]] রচনা ===
ক্ষীণাঙ্গী ৫৫৫ পংক্তিতে বেদব্যাস [[হিন্দুশাস্ত্র|হিন্দুশাস্ত্রের]] প্রজ্ঞাসঙ্কলন চয়িত ক'রে নাম দিলেন '''[[সৃজকসূত্র]]''' যার পরতে পরতে প্রাচীন [[বেদ|বেদের]] অভিজ্ঞতা ও [[পুরাণ|পুরাণাদির]] অভিজ্ঞানের মহাকাব্যিক লিপায়ন [[মহাভারত]]-নির্যাস [[গীতা]]র পরিশোধিত [[আত্মা]] যেমন উপলব্ধ তেমনি [[শ্রুতি]]-[[স্মতি]]র সমুদ্রমন্থিত [[প্রজ্ঞা]] সুঅনুধাব্য । [[সৃজকসূত্র]] রচনে [[স্রষ্টা]] ও [[সৃষ্টি]] সম্পর্কিত তার যুক্তিপরম্পরা জ্ঞানান্বেষীকৌশলে [[স্রষ্টা]]-অন্বেষণকেই প্রাধাণ্য দিয়েছে ।