হামিদুজ্জামান খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৬০ নং লাইন:
===২০০০ থেকে বর্তমান===
হামিদুজ্জামান খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ভাস্কর্য বিভাগে অধ্যাপক হন ২০০০ সালে। ২০০১ সালে [[ঢাকা সেনানিবাস|ঢাকা সেনানিবাসে]] ''বিজয় কেতন'' নামে হামিদের একটি ভাস্করযয স্থাপিত হয়। এতে একদল মুক্তিযোদ্ধার অবয়ব পরিস্ফুটিত হয়েছে। [[গুলশান|গুলশানের]] ইউনাইটেড ভবনের প্রবেশপথে ''পাখি'' নামে তাঁর একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়। ভাস্কর্যে পাখিগুলো বিমূর্ত ধারায় উপস্থাপিত হয়েছে। ২০০৪ সালে ঢাকার
২০০৫ সালে [[ঢাকা সিটি কর্পোরেশন]]
২০০৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অনুরোধে হামিদ ''শান্তির পাখি'' নামে একটি ভাস্কর্য নির্মাণ করেন। এটি [[ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ছাত্র-শিক্ষক কেন্দের (টিএসসি)]] সম্মুখে স্থাপিত হয়েছে। ভাস্কর্যটি স্টেইনলেস ইস্পাতে তৈরি এবং এতে একদল পাখি বিমূর্ত আঙ্গিকে একটি তির্যক কলামের উপরে উপস্থাপিত হয়েছে। ২০০৭ সালে হামিদুজ্জামান খান টিকাটুলিতে অবস্থিত ঐতিহাসিক [[রোজ গার্ডেন|রোজ গার্ডেনকে]] কেন্দ্র ''রোজ গার্ডেন'' শিরোনামে করে একটি বই প্রকাশ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য বিভাগ থেকে ২০১২ সালে হামিদ অবসর গ্রহণ করেন। ২০১৭ সালে [[বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর]] ''হামিদুজ্জামান খান রেট্রোস্পেকটিভ'' নামে ১৯৬৪ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত তাঁর নির্মিত শিল্পকর্ম নিয়ে একটি প্রদর্শনী আয়োজন করে। এতে প্রায় ৩০০টি ভাস্কর্য এবং ২৫টি চিত্রকর্ম উপস্থাপন করা হয়। ২০১৮ সাল অবধি, হামিদের ৩৩টি একক প্রদর্শনী হয়েছে। চার দশকের বেশি সময়ের কর্মজীবনে হামিদের নির্মাণ করা ১৫০-এর বেশি ভাস্কর্য বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে স্থাপিত হয়েছে।
|