কাঁকরোল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শিক্ষক (আলোচনা | অবদান)
কাঁকরোল
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
শিক্ষক (আলোচনা | অবদান)
কাঁকরোল
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৪ নং লাইন:
}}
 
কাকরোল এর বৈজ্ঞানিক নাম হল - Luffa Echinata Roxb. তাই এটি এক ধরনের ছোট সবজী, যা সাধারণত গ্রীষ্মকালে ফলে। কাকরোল সম্ভবত ভারতীয় উপমহাদেশের বাইরে জন্মায় না। কাকরোলের বীজ কাকরোল গাছের নিচে হয়ে থাকে যা দেখতে মিষ্টি আলুর মত। কাকরোল একটি জনপ্রিয় সবজি ৷ এটি পুষ্টিকরও বটে ৷ এতে ক্যালসিয়াম, লৌহ, ফসফরাস, ক্যারোটিন, আমিষ, ভিটামিন-বি, শ্বেতসার ও খনিজ পদার্থ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে রয়েছে৷ বাংলাদেশে কুমড়া পরিবারের যতো সবজি আছে তার মধ্যে কাঁকরোলের বাজার দর ও চাহিদা বাজারে অনেক বেশি ৷কাকরোল গাছ লতানো গাছ । স্ত্রী-ফুল ও পুং-ফুল একই গাছে হয় না । তাই বাগানে দুই ধরনের গাছ না থাকলে , পরাগ মিলন না হলে , ফল হবে না ।
 
বিভিন্ন মাটিতে মার্চ ও এপ্রিলে এ সব্জীর চাষ করা যায়। বাংলাদেশে বিভিন্ন এলাকায় কাকরোলের অনেক জাত দেখতে পাওয়া যায়৷ ফলের আকার, আকৃতি ও বর্ণ এবং নরম কাটার বৈশিষ্ট্য দ্বারা বিভিন্ন শনাক্ত করা যায়৷ ৯০-১০০ দিনের মধ্যেই এর ফলন পাওয়া সম্ভব।ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং কুমিল্লা এর অন্যতম প্রধান উৎপাদন এলাকা ৷ ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলাকার কৃষকরা নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন স্থান থেকে বেশ কিছু জাত সংগ্রহ করে সেগুলোর চাষ শুরু করেছেন এবং বিভিন্ন জাত সংগ্রহ করার জন্য নিজেরাই মনিপুরী, আলমী, সবুজ টেম্পু, হলুদ টেম্পু, বর্ণ টেম্পু, মেরাশানী ও অন্যান্য নাম <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি