ইন্দিরা নাথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
মারি ক্যুরি বানান
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক বিজ্ঞানী|name=ইন্দিরা নাথ|doctoral_advisor=|footnotes=|signature_alt=|awards=[[পদ্মশ্রী]],
[[L'Oréal-UNESCO Awards for Women in Science|লোরিয়েল ইউনেস্কো পুরস্কার]]
[[শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পুরস্কার]]|influenced=|influences=|author_abbrev_zoo=|author_abbrev_bot=|known_for=রোগের অন্যক্রমতা সংক্রান্ত গবেষণা এবং ভারতে কুষ্ঠ দূরীকরণ|notable_students=|doctoral_students=|academic_advisors=|alma_mater=[[অখিল ভারতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান সংস্থান]], [[নতুন দিল্লি]]|image=<!--(filename only)-->|workplaces=[[এইমস]], [[The National Academy of Sciences, India|জাতীয় বিজ্ঞান প্রতিষ্ঠান]], [[ভারত]]|fields=[[অন্যাক্রমতা]]|nationality=[[ভারতীয়]]|citizenship=ভারতীয়|residence=[[নতুন দিল্লি]],[[ভারত]]|death_place=|death_date=|birth_place=|birth_date={{Birth date and age|df=yes|1938|01|14}}|caption=|alt=|image_size=|native_name=}}'''ইন্দিরা নাথ''' (জন্ম: ১৪ই জানুয়ারী ১৯৩৮) একজন ভারতীয় অধ্যাপক, চিকিৎসক এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানী। চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে তাঁর প্রধান অবদান মানবদেহের রোগের অনাক্রম্যতা সংক্রান্ত গবেষণা এবং কুষ্ঠরোগ কীভাবে মানবদেহের স্নায়ুর ক্ষতি করে সেই সংক্রান্ত গবেষণা। অধ্যাপক নাথের বিশেষায়িত ক্ষেত্র হ'ল রোগের অনাক্রম্যতা বা ইমিউনোলজিঅনাক্রম্যবিজ্ঞান, প্যাথলজিরোগবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞানে [[জৈবপ্রযুক্তি]] এবং সংক্রামক রোগ<ref name="Indian Fellow - Indira Nath">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://insaindia.res.in/detail/N92-1095|শিরোনাম=Indian Fellow - Indira Nath|প্রকাশক=Indian National Science Academy|সংগ্রহের-তারিখ=10 March 2013}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.hindu.com/thehindu/lf/2002/03/17/stories/2002031701060200.htm|শিরোনাম=Simply a class apart|তারিখ=17 Mar 2002|কর্ম=The Hindu|সংগ্রহের-তারিখ=11 March 2013}}</ref>।
<br />
 
১৭ নং লাইন:
 
ভারতে ফিরে আসার পরে, তিনি এইমস-এর অধ্যাপক গুরসরণ তালওয়ারের জৈবরসায়ন বিভাগে যোগদান করেছিলেন, যেখানে অনাক্রম্যতার উপরে গবেষণা সবেমাত্র শুরু হয়েছিল। পরে ১৯৮০ সালে তিনি প্যাথলজি বিভাগে চলে আসেন এবং তিনি এইমস এ জৈবপ্রযুক্তি বিভাগ (১৯৮৬) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ১৯৯৮ সালে অবসর গ্রহণ করেন তবে আইএনএসএ-এসএন বোস গবেষণা অধ্যাপক হিসাবে তিনি এইমস-এ কাজ চালিয়ে যান।
 
 
প্রাক্তন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী যখন ভারতে বিজ্ঞান গবেষণা উন্নত করার জন্যে ১০০ জন বিজ্ঞানীকে পরামর্শদাতা রূপে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন, ইন্দিরা নাথও তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন<ref name=":0">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Indira Nath|শেষাংশ=Birmingham|প্রথমাংশ=Karen|তারিখ=2002-06-01|পাতাসমূহ=545|ভাষা=en|doi=10.1038/nm0602-545|issn=1546-170X|pmid=12042793}}</ref>।
 
ইন্দিরা দেবী ২০০২ সালে প্যারিসের পিয়ের এবং মেরিমারি কুরিক্যুরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিএসসি পেয়েছিলেন। মালয়েশিয়ার এইআইএমএসটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন পদে এবং হায়দরাবাদের ব্লু পিটার রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক (কুষ্ঠ গবেষণা কেন্দ্র) রূপেও তিনি কাজ করেছেন।
<br />