ফ্যারাডের আবেশ সূত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
119.30.38.105-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Addbot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১ নং লাইন:
{{তড়িচ্চুম্বকত্ব}}
[[১৮৩১]] সালে বিখ্যাত ইংরেজ বিজ্ঞানী [[মাইকেল ফ্যারাডে]] [[তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশ]] বিষয়ে মৌলিক সূত্র আবিষ্কার করেন। তার নামানুসারে এই সূত্রকে '''ফ্যারাডের আবেশ সূত্র''' ({{lang-en|Faraday's law of induঅতিক্রান্তinduction}}) চৌম্বকবা বলরেখার'''ফ্যারাডের তড়িচ্চুম্বকীয় আবেশের সূত্র''' বলা হয়। চারটি স্বীকার্যের মাধ্যমে ফ্যারাডের এই সূত্রকে বর্ণনা করা যায়:
* যখনই কোন বদ্ধ তার কুণ্ডলীতে আবদ্ধ চৌম্বক বলরেখার সংখ্যা বা [[চৌম্বক ফ্লাক্স|চৌম্বক ফ্লাক্সের]] পরিবর্তন ঘটে তখনই উক্ত কুণ্ডলীতে একটি [[তড়িচ্চালক শক্তি]] আবিষ্ট হয়।
ফ্লাক্সের পরিবর্তনের হারের সমানুপাতিক।
* তার কুণ্ডলীতে আবিষ্ট এই তড়িচ্চালক শক্তির মান সময়ের সাথে কুণ্ডলীর মধ্য দিয়ে অতিক্রান্ত চৌম্বক বলরেখার সংখ্যা বা চৌম্বক ফ্লাক্সের পরিবর্তনের হারের সমানুপাতিক।
* তার কুণ্ডলীতে আবদ্ধ চৌম্বক ফ্লাক্সের বাড়তি বিপরীত তড়িচ্চালক শক্তি এবং এর ঘাটতি সমমুখী তড়িচ্চালক শক্তি উৎপন্ন হয়।
* তার কুণ্ডলীতে আবিষ্ট তড়িচ্চালক বলের মান গৌণ কুণ্ডলীর পাক সংখ্যার সমানুপাতিক।<ref>উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান: দ্বিতীয় পত্র - ''ডঃ আমির হোসেন খান এবং মোহাম্মদ ইস্‌হাক''; পঞ্চম সংস্করণ: জুলাই ২০০৪; অনুচ্ছেদ ৬.৩: ফ্যারাডের বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় আবেশের সূত্রাবলী; পৃষ্ঠা: ২৬০</ref>
* তার কুণ্ডলীতে আবিষ্ট তড়িচ্চালক বলের মান গৌণ কুণ্ড
 
== তথ্যসূত্র ==