আইনি সহায়তা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
বাংলাদেশ সংবিধান ১৯৭২ এর ২৭নম্বর নিবন্ধে বলা হয়েছে আইনের সামনে সকল নাগরিকই সমান এবং তাদের সকলের আইনের প্রতি সমান অধিকার রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে অনেকেই দরিদ্র, অশিক্ষিত থাকার কারণে এই অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। এজন্যই বাংলাদেশ সরকার আইনি সহায়তা প্রদান করে।
 
আইনি সহায়তা পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জাতীয় আইনি সহায়তা বোর্ড বা জেলা আইনি সহায়তা কমিটির কাছে জমা দিতে হয়। যদি জেলা কমিটি কোন ব্যক্তির আবেদন খারিজ করে দেয় এবং সে ব্যক্তি এটিকে অযৌক্তিক বলে মনে করে তবে সে ৬০দিনের মাঝে জাতীয় আইনি সহায়তা বোর্ডের কাছে পুনরায় আবেদন করতে পারবে। আবেদনকারীকে একটি সাদা কাগজে তার পুরো নাম, ঠিকানা ও কারণ উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে। যদি উচ্চ আদালতে আইনি সহায়তার আবেদন করা হয় তাহলে চেয়ারম্যানের কাছে আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
 
যেসকল ব্যক্তি আইনি সহায়তার আবেদন করতে পারবে: অর্থ উপার্জনে অক্ষম, কোন চাকরি নেই বা মাসিক আয় ছয় হাজারের কম এমন মুক্তিযোদ্ধা, দরিদ্র মহিলা যাদের কাছে ভিজিএফ কার্ড রয়েছে, মানব পাচারের শিকার এমন মহিলা বা শিশু, এসিডে পুড়া নারী, বিধবা নারী যার স্বামী চলে গিয়েছে, শারীরিক বা মানসিক অক্ষম ব্যক্তি, টাকার প্রয়োজনে আইনি লড়াই করতে পারবে না এমন ব্যক্তি। এই নিয়মে দরিদ্র তাদেরকে বলা হবে যাদের বার্ষিক আয় তিন হাজার টাকার উপরে নয়।
 
===অস্ট্রেলিয়া===