মহাশোল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় সংস্কৃতি যোগ
২০ নং লাইন:
বাংলাদেশে মহাশোলের দুটি প্রজাতি আছে যাদের নাম [[সোনালী মহাশোল]] (বৈজ্ঞানিক নাম ''Tor tor'') এবং [[লাল-পাখনা মহাশোল]] (বৈজ্ঞানিক নাম ''Tor putitora'')। প্রজাতি দুটি মহাবিপন্ন। বাংলাদেশের ২০১২ সালের [[বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২|বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের]] রক্ষিত বন্যপ্রাণীর তালিকার তফসিল ২ অনুযায়ী এই প্রজাতি দুটি সংরক্ষিত।<ref name="আইন" >বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জুলাই ১০ ২০১২, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, পৃষ্ঠা- ১১৮৫১৩</ref>
 
[[নেত্রকোনা]]র [[দুর্গাপুর]]ে [[কংস নদনদী]] ও [[সোমেশ্বরী নদী]] মহাশোলের আবাস। এই নদ-নদীর উৎসমুখ এখন প্রায় বন্ধ। শুকনো মৌসুমে নদী দুটি প্রায় শুকিয়ে যায়। বসবাস ও বংশবৃদ্ধির জায়গা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় মহাশোল ধীরে ধীরে কমতে থাকে। একপর্যায়ে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে পড়ে। সোমেশ্বরী ও কংস ছাড়াও বিচ্ছিন্নভাবে দু-একবার [[সাঙ্গু নদী|সাঙ্গু নদেও]] মহাশোল পাওয়া গেছে। তবে হাওর, বিল-ঝিল বা অন্য কোনো নদ-নদীতে মহাশোল পাওয়ার রেকর্ড নেই [[বাংলাদেশ]]ের মৎস্য অধিদপ্তরের কাছে।
 
== তথ্যসূত্র ==