আতশবাজি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, অনুবাদ, চিত্র, বিষয়বস্তু যোগ, বানান সংশোধন, অনুলিপি সম্পাদনা |
সংশোধন, সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, অনুবাদ, রচনাশৈলী, চিত্র, বিষয়বস্তু যোগ, হালনাগাদ করা হল, অনুলিপি সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/বিশেষ এডিটাথন ২০২০}}
[[চিত্র:OperaSydney-Fuegos2006-342289398.jpg|right|thumb|[[সিডনি]] শহরে খ্রিস্টীয় নববর্ষের আতসবাজী]]
'''আতশবাজি''' হলো বারুদ দিয়ে তৈরি বাজিবিশেষ যা কোনো শব্দ না করে শুধু দৃষ্টিনন্দন করে শোভা বর্দ্ধন করে। আতশবাজি সাধারনতঃ ফ্ল্যাস পাউডার ([[সোরা]]- চার ভাগ, [[গন্ধক]]- এক ভাগ, [[এলুমিনিয়াম]] পাউডার - এক ভাগ ) এর দ্বারা তৈরি হয়। এ ছাড়া রঙিন আলোর জন্য [[স্ট্রনশিয়াম]], [[বেরিয়াম]] প্রভৃতি ধাতুর নাইট্রেট, ক্লোরেট লবণ ব্যবহৃত হয়। তবে রঙিন আলোর জন্য [[ক্লোরিন]] অবশ্যম্ভাবি। ক্লোরেট লবণ থেকেই ক্লোরিন পাওয়া যায়। কিন্তু নাইট্রেটলবন ব্যবহার করলে আলাদা ভাবে ক্লোরিন নিস্কাশক দ্রব্য [যথা পি-ভি-সি (পলি-ভিনাইল ক্লোরাইড)] মেশাতে হয়। এ ছাড়া নীল রঙের জন্য তুঁতে ও ক্লোরিন নিস্কাশক ব্যবহার করা যায়।
১৩ ⟶ ১১ নং লাইন:
মূলত চারটি প্রাথমিক রূপ আছে আতশবাজি্র, যথা: শব্দ, আলো, ধোঁয়া এবং ভাসমান উপকরণ। এগুলি রঙিন শিখা যেমন লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল, বেগুনি এবং সিলভার সহ নানান রঙের ঝলক (বৈদ্যুতিক স্পার্কের ন্যায়) সৃষ্টি করতে সক্ষম। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন প্রদর্শনী, খেলা এবং বহু সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে আতশবাজির ব্যবহার হয়।
আতশবাজিগুলোর সাধারণ বৈশিষ্ট্য হ'ল একটি কাগজ বা কার্ডের নির্মিত টিউব যার ভেতরে থাকে দহনযোগ্য উপাদান, প্রায়শই ব্যবহৃত হয় পাইরোটেকনিক
আতশবাজি ছিল মূলত চীনের উদ্ভাবন। আতশবাজি করার একটি সাংস্কৃতিক অনুশীলন হ'ল অশুভ আত্মা কে ভয় দেখানো। [[চীনা নববর্ষ]] এবং মধ্য-শরৎ চাঁদ উত্সব এর মতো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে
==ইতিহাস==
[[File:Ming Dynasty Jin Ping Mei fireworks.jpg|thumb|left|
|