সুরেন্দ্রমোহন ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
 
==কর্মজীবন==
 
অসহযোগ আন্দোলনে তাঁর যুগান্তর দল গান্ধীজির নেতৃত্ব মেলে নিলেও তিনি বা তাঁর দল অহিংসাকে নীতি হিসাবে গ্রহণ করেনি। ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা ঐতিহাসিক কংগ্রেস অধিবেশনে নেতৃত্বের স্বাক্ষর রাখেন। অবিভক্ত বাংলায় ত্রিশ দশকে [[যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত]] ও [[সুভাষচন্দ্র বসু |সুভাষচন্দ্র বসুর]] নেতৃত্বের বিরোধ দেখা দিলে তিনি তাঁর দল নিয়ে সুভাষচন্দ্র বসুর পাশে এসে দাঁড়ান। ত্রিপুরা কংগ্রেসের আগে পর্যন্ত তাঁর সঙ্গে সুভাষচন্দ্র ও শরৎচন্দ্র বসুর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। বিপ্লবের পথে যাঁরা তাঁর অগ্রজপ্রতিম ছিলেন তাঁদের মধ্যে যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ও ডা. যাদুগোপাল মুখোপাধ্যায়েরনাম উল্লেখযোগ্য ।
সুরেন্দ্রমোহন ঘোষ ১৯৩৯ সালে বঙ্গীয় প্রাদেশিক কমিটির অ্যাাডহক সভাপতি হন। দীর্ঘদিন ঐ পদে ছিলেন। ১৯৪৬ সালে কন্সটিটূয়েন্ট এসেম্বলির সদস্য নির্বাচিত হয়ে ভারতবর্ষের ভাবী শাসনতন্ত্র তৈরির কাজে আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৫০-৫২ সালে অস্থায়ী পার্লামেন্টের সদস্য এবং ১৯৫২ সালে লোকসভার সদস্য হন। ১৯৫৬ ও ১৯৬২ সালে রাজ্যসভার সদস্য এবং ১৯৬২-৬৭ সালে পার্লামেন্টে [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|কংগ্রেস]] দলের ডেপুটি নেতা ছিলেন।<ref name="সংসদ"/>