বাংলাদেশ ব্যাংক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎বোর্ড: বোর্ড এর পরিবর্তে পরিচালনা পর্ষদ করা হয়েছে, এছাড়াও কিছু সংশোধন, বানান সংশোধন করা হয়েছে।
→‎বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যাবলীসমূহ: সম্প্রসারণ, সংশোধন, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
৩ নং লাইন:
| image_title_1 = বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতীক
| bank_name_in_local = বাংলাদেশ ব্যাংক, কেন্দ্রীয় ব্যাংক
| headquarters = [[মতিঝিল]], [[ঢাকা]]
| established = ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১
| president = [[ফজলে কবির]]
১৭ নং লাইন:
}}
 
'''বাংলাদেশ ব্যাংক''' হচ্ছে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[কেন্দ্রীয় ব্যাংক]]। এটি '''বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ, ১৯৭২''' এর মাধ্যমে [[ডিসেম্বর ১৬]], ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এর কার্য নির্বাহী প্রধান ‘গভর্নর’ হিসাবে আখ্যায়িত। বাংলাদেশ ব্যাংক একটি রেগুলেটরি সংস্থা এবং কার্যতঃ ‘ব্যাংকসমূহের ব্যাংক’।<ref>{{citation|url=http://www.afi-global.org/afi-network/members|title=AFI Member Institutions|website=Alliance for Financial Inclusion|deadurl=yes|archiveurl=https://web.archive.org/web/20120822075823/http://www.afi-global.org:80/afi-network/members|archivedate=2012-08-22|df=}}</ref> রাষ্ট্রের পক্ষে এটি দেশের ব্যাংকিংব্যাংক খাতকেএবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহেকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। দেশের [[মুদ্রানীতি]] বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নিরূপিত হয়। এটি দেশের বৈদেশিক মুদ্রার তহবিল সংরক্ষণ করে থাকে। এছাড়া এটি বৈদেশিক মুদ্রার বিপরীতে বাংলাদেশী টাকার বিনিময় হার নির্ধারণ করে। ১ টাকা, ২ টাকা এবং ৫ টাকার কাগুজে নোট ব্যতীত সকল কাগুজে নোট মুদ্রণ এবং বাজারে প্রবর্তন এই ব্যাংকের অন্যতম দায়িত্ব। এছাড়া এটি সরকারের কোষাগারের দায়িত্বও পালন করে থাকে।
 
== ইতিহাস ==
 
[[বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ|১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে]] বিজয়ের পর [[বাংলাদেশ সরকার]] ঢাকায় অবস্থিত [[স্টেট ব্যাংক অফ পাকিস্তান|স্টেট ব্যাংক অফ পাকিস্তানের]] ঢাকা শাখাকে বাংলাদেশ ব্যাংক নাম দিয়ে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। 'বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ, ১৯৭২' পাশ হওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংক ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর থেকে কার্যকর বলে ঘোষণা করা হয়।<ref name="bahar" />
 
১৯৭১ সালে মুজিব সরকার সমাজতান্ত্রিক ব্যাবস্থার আদলে অর্থনীতিকে গড়ে তোলার লক্ষে এবং যুদ্ধ-বিদ্ধস্ত দেশের উন্নয়নার্থে পর্যাপ্ত তহবিল সরবরাহের উদ্দেশ্যে সকল ব্যাংককে জাতীয়করন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সরকার ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংককে বিজাতীয়করন করে এবং বেসরকারী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয়। ব্যাংকিং খাতকে পূনর্গঠন, খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ এবং বেসরকারী পর্যায়ে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা ও নিয়ন্ত্রণের লক্ষে ১৯৮৬ সালে ''ন্যাশনাল কমিশন অন মানি, ব্যাংকিং এন্ড ক্রেডিট'' নামে একটি কমিশন গঠন করা হয়। এর পরেও ব্যাংকিং খাত দক্ষ ও কার্যকর হয়ে উঠতে সক্ষম হয় নি।<ref name="bahar">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=|শিরোনাম=Financial Liberalization and Reforms in Bangladesh|শেষাংশ=Bahar|প্রথমাংশ=Habibullah|তারিখ=৯ ডিসেম্বর ২০০৯|সাময়িকী=|প্রকাশক=UNESCAP/UNDP/Royal Monetary Authority of Bhutan|অবস্থান=Thimphu, Bhutan|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=১৫ আগস্ট ২০১১}}</ref>
 
১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সরকার ছয়টি রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংককে বিজাতীয়করন করে এবং বেসরকারী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার অনুমোদন দেয়। ব্যাংকিং খাতকে পূনর্গঠন, খেলাপি ঋণ নিয়ন্ত্রণ এবং বেসরকারী পর্যায়ে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠা ও নিয়ন্ত্রণের লক্ষে ১৯৮৬ সালে ''ন্যাশনাল কমিশন অন মানি, ব্যাংকিং এন্ড ক্রেডিট'' নামে একটি কমিশন গঠন করা হয়।<ref name=cpd /> এর পরেও ব্যাংকিং খাত দক্ষ ও কার্যকর হয়ে উঠতে সক্ষম হয় নি।<ref name=bahar>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Bahar|প্রথমাংশ=Habibullah|শিরোনাম=Financial Liberalization and Reforms in Bangladesh|তারিখ=9 December, 2009|সংগ্রহের-তারিখ=15 August 2011|প্রকাশক=UNESCAP/UNDP/Royal Monetary Authority of Bhutan|অবস্থান=Thimphu, Bhutan}}</ref>
 
== শাখা কার্যালয়সমূহ ==
বাংলাদেশ ব্যাংক এর প্রধান কার্যালয় ছারাও আরও ১০ টি শাখা কার্যালয়ের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। শাখা কার্যালয়গুলো হচ্ছে-<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMTdfMTNfMV8xMV8xXzExODUw|শিরোনাম=ময়মনসিংহে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন অফিসের যাত্রা শুরু :: দৈনিক ইত্তেফাক|ওয়েবসাইট=archive.ittefaq.com.bd|ভাষা=Bengali|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-07}}</ref><ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bb.org.bd/aboutus/dept/depts.php|শিরোনাম=বাংলাদেশ ব্যাংক|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=bb.org.bd|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-07}}</ref>
{{columns-list|
# মতিঝিল
# সদরঘাট
# বগুড়া
৩৮ ⟶ ৩৬ নং লাইন:
# সিলেট
# রংপুর
# ময়মনসিংহ
# ময়মনসিংহ|colwidth=15em}}এছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে যেটি বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমী নামে পরিচিত। ট্রেনিং একাডেমীটি ঢাকার মিরপুরের সেকশন-২ এ অবস্থিত। [[চিত্র:Bangladesh Bank (33398162476).jpg|থাম্ব|261x261পিক্সেল|বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রধান কার্যালয়, মতিঝিল, ঢাকা।]]
|colwidth=15em}}
# ময়মনসিংহ|colwidth=15em}}এছাড়াও বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছেরয়েছে যেটি বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমী নামে পরিচিত। ট্রেনিং একাডেমীটি ঢাকার মিরপুরের সেকশন-২ এ অবস্থিত। [[চিত্র:Bangladesh Bank (33398162476).jpg|থাম্ব|261x261পিক্সেল|বাংলাদেশ ব্যাংক, প্রধান কার্যালয়, মতিঝিল, ঢাকা।]]
[[চিত্র:Bangladesh Bank Rajshahi.jpg|থাম্ব|262x262পিক্সেল|বাংলাদেশ ব্যাংক, রাজশাহী কার্যালয়, রাজশাহী।]]
[[চিত্র:Bangladesh Bank Bhaban, Rangpur (02).jpg|থাম্ব|261x261পিক্সেল|বাংলাদেশ ব্যাংক, রংপুর কার্যালয়, রংপুর।]]
৪৪ নং লাইন:
 
== পরিচালনা পর্ষদ ==
বাংলাদেশ ব্যাংক-এর সার্বিক তত্ত্বাবধান ও দিকনির্দেশনা ৯ জন ব্যক্তিব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত একটি পরিচালনা পর্ষদের ওপর অর্পিত আছে। পর্ষদেব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ গভর্নর, একজন ডেপুটি গভর্নর, তিন জন উচচউচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং চার জন এমন ব্যক্তি থাকেন যারা ব্যাংকিং, বাণিজ্য, ব্যবসায়, শিল্প অথবা কৃষি খাতে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতার প্রমাণ রেখেছেন।রেখেছেন তাদের নিয়ে গঠিত হয়। পর্ষদের চেয়ারম্যান হলেন ''গভর্নর'' নিজেই। পরিচালনা পর্ষদের সবাই সরকার দ্বারা নির্বাচিত হন। পরিচালনা পর্ষদের সভা প্রতি ছয় মাসে কমপক্ষে একবার অথবা প্রতি তিন মাস অন্তর একবার বসে। সরকার দ্বারা অনুমোদিত গভর্নর পর্ষদের পক্ষে, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল কাজের দিক নির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণ করেন।
 
'''বাংলাদেশ ব্যাংকের বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা হলেন:'''<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bb.org.bd/aboutus/boardofdirectors.php|শিরোনাম=Board of Directors|ওয়েবসাইট=bb.org.bd|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-19}}</ref>
{{columns-list|
# [[ফজলে কবির]] (গভর্নর)
# মোঃ আছাদুল ইসলাম
# আবু হেনা মোঃ রহমাতুল মুনিম
# আব্দুর রউফ তালুকদার
# এস এম মনিরুজ্জামান
# মাহবুব আহমেদ
# এ কে এম আফতাব উল ইসলাম
# মোঃ নজরুল হুদা
# কাজী সাইদুর রহমান
|colwidth=15em}}
==বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যাবলীসমূহ==
বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের আর্থিক কর্তৃপক্ষ হিসেবে দেশের ব্যাংক এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করে। 'বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ, ১৯৭২ এর সেকশন-৭এ<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-details-415.html?lang=bn|শিরোনাম=The Bangladesh Bank Order, 1972 (President's Order)|ওয়েবসাইট=bdlaws.minlaw.gov.bd|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-19}}</ref> অনুসারে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যাবলীসমূহ হচ্ছে-
 
-* মুদ্রানীতি এবং ঋণনীতি প্রণয়ন এবং বাস্তবায়ন;
-* ব্যাংক এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ এবং দেশীয় আর্থিক বাজারের প্রসারর ও উন্নয়ন;
 
-* দেশের বৈদেশিক রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা;
-ব্যাংক এবং ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ এবং দেশীয় আর্থিক বাজারের প্রসারর ও উন্নয়ন;
-* মুদ্রা (ধাতব ও কাগজী মুদ্রা) ইস্যু করা;
 
-* পেমেন্ট সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধান;
-দেশের বৈদেশিক রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা;
-* মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ;
 
-* ঋণের তথ্য সংগ্রহ করা;
-মুদ্রা (ধাতব ও কাগজী মুদ্রা) ইস্যু করা;
-* বৈদেশিক বিনিময় নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন করা;
 
-* আমানত বীমা প্রকল্প পরিচালনা।<ref name=":0" />
-পেমেন্ট সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ ও তত্ত্বাবধান;
 
-মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ;
 
-ঋণের তথ্য সংগ্রহ করা;
 
-বৈদেশিক বিনিময় নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন করা;
 
-আমানত বীমা প্রকল্প পরিচালনা।<ref name=":0" />
 
== বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশনাসমূহ ==
৮৬ ⟶ ৯০ নং লাইন:
 
=== রিজার্ভ চুরি ===
{{মূল|বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ পাচারের ঘটনা}}
নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৬ সালে নিউইয়র্ক ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে রক্ষিত বাংলাদেশ ব্যাংকের $৮১ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮১০ কোটি টাকা<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1614679|শিরোনাম=বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের অর্থ চুরির আদ্যোপান্ত|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06}}</ref>) [[সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফিনান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশন|সুইফট]] নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে হ্যাকাররা চুরি করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nytimes.com/2016/05/13/business/dealbook/swift-global-bank-network-attack.html|শিরোনাম=Once Again, Thieves Enter Swift Financial Network and Steal|শেষাংশ=Corkery|প্রথমাংশ=Michael|তারিখ=2016-05-12|কর্ম=The New York Times|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06|ভাষা=en-US|issn=0362-4331}}</ref> বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদনে বলা হয় চুরি হওয়া অর্থ চলে গিয়েছিল ফিলিপিনের ব্যাংক ও জুয়ার বাজারে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয় যে, রিজার্ভ চুরির সাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভিতরের কেউ-কেউ জড়িত থাকতে পারে।যদিও বাংলাদেশ ব্যাংক এই অভিযোগ বরাবরই নাকচ করে এসেছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-39369659|শিরোনাম='রিজার্ভ চুরির হোতারা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভেতরে আছে'|শেষাংশ=হোসেন|প্রথমাংশ=আকবর|তারিখ=2017-03-23|কর্ম=BBC News বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=2020-04-06|ভাষা=bn}}</ref> {{মূল|বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ পাচারের ঘটনা}}
 
== আরও দেখুন ==
* [[বাংলাদেশের ব্যাংকসমূহের তালিকা]]।
* [[বাংলাদেশের আর্থিক সেবাদানকারী কোম্পানিসমূহের তালিকা]]
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [http://www.bb.org.bd/ বাংলাদেশ ব্যাংকের দাপ্তরিক ওয়েবসাইট]
* {{বাংলাপিডিয়া}}
 
{{অসম্পূর্ণ}}
{{বাংলাদেশের ব্যাংক}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:কেন্দ্রীয় ব্যাংক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ব্যাংক]]