সাতকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিপ্লবী সাতকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায় [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতে]] [[বেহালা, কলকাতা|বেহালা]], [[দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলা]]<nowiki/>য় জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মন্মথনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। ছাত্রাবস্থাতেই বিপ্লবী আন্দোলনের প্রতি ঝোঁক ছিল। হরিয়ানভি স্কুলে পড়ার সময় ১৯০৫ সালে [[সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়|সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়কে]] সংবর্ধনা জানাবার কারনেকারণে [[মানবেন্দ্রনাথ রায়]] সহ আর যারা স্কুল থেকে বিতাড়িত হন, তিনি তাদের অন্যতম। [[যুগান্তর দল|যুগান্তর দলে]]<nowiki/>র প্রবীন বিপ্লবীদের সংস্পর্শে আসেন এরপর।

১৯১৪ তে [[গদর পার্টি|গদর পার্টির]] বিপ্লবীরা 'কোমাগাতামারু' জাহাজে [[বজবজ|বজবজে]] এলে তাদের গোপনে সাহায্য করেন তিনি। [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ]]<nowiki/>র সময় গেরিলা যুদ্ধের প্রয়োজনে ম্যাপ ও নকশাও সংগ্রহ করেছিলেন। ১৯১৫ তে বিপ্লবী [[বাঘা যতীন]] তাকে পাঠান হ্যালিডে দ্বীপে জার্মান অস্ত্রবাহী জাহাজের সংগে যোগাযোগের জন্য, অস্ত্র খালাসের দায়িত্ব ছিল তার ওপর। নানা কারনেকারণে যদিও জাহাজ অবতরণ করতে পারেনি। এই বছরই [[নিরালম্ব স্বামী|নিরালম্ব স্বামীর]] সাথে পরামর্শেরর জন্যে বাঘা যতীনের দূত রূপে যান। [[যুগান্তর দল|যুগান্তর দলের]] বৈদেশিক বিভাগের ভার ছিল তার ওপর।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান|শেষাংশ=প্রমথ খন্ড|প্রথমাংশ=সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত|প্রকাশক=সাহিত্য সংসদ|বছর=২০০২|আইএসবিএন=81-85626-65-0|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=৫৬৭}}</ref>