রসায়ন প্রকৌশল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
চিত্র ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
অ বানান সংশোধন |
||
৭ নং লাইন:
'''রসায়ন প্রকৌশল''' বা '''কেমিকৌশল''' [[প্রকৌশল বিদ্যা|প্রকৌশল বিদ্যার]] একটি শাখা যেখানে [[ভৌত বিজ্ঞান|ভৌত বিজ্ঞানের]] (যথা: রসায়ন বা পদার্থ বিজ্ঞান) সাথে [[গণিত|গণিতের]] সামঞ্জস্য ঘটিয়ে কোনো কাঁচামালকে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে উৎকৃষ্ট পদার্থে পরিণত করা হয়। মূলত কেমিকৌশলীদের কাজের ক্ষেত্র আলাদাকরণ বা উপাদান বিশ্লেষণ, পেট্রোলিয়াম পরিশোধন ও রাসায়নিক কারখানার বিভিন্ন ইউনিট নকশা করা এবং শক্তির অপচয় রোধ করে কম খরচে উন্নতমানের বেশি উৎপাদক (প্রোডাক্ট) পাওয়া হলেও, আধুনিক বিশ্বে রসায়ন প্রকৌশলের ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত ও ব্যাপক হয়েছে। ন্যানোটেকনোলজি, প্রোসেস কন্ট্রোল, বায়োকেমিক্যাল ও বায়োমেডিক্যাল, সেমি-কন্ডাক্টর ও ডিসপ্লে বিদ্যা, পরিবেশ বিদ্যা, পলিমার বিদ্যা, ঔষধ শিল্প, বস্ত্র শিল্প, নিউক্লিয়ার বিদ্যা, নবায়নযোগ্য শক্তি ইত্যাদি বিষয়াদির উপর রসায়ন প্রকৌশলীগণ ব্যাপক গবেষণা করছেন।
১৮২৪ সালে ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী সাদী
এছাড়াও সারা বিশ্বে বর্তমানে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। যা বর্তমানে প্রতিটি ক্ষেত্রে পরিলক্ষিত হয়। যেগুলো হলো:
|