মৌলভি তমিজউদ্দিন খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ বানান সংশোধন |
|||
২৮ নং লাইন:
==রাজনীতি==
আইনপেশার পাশাপাশি তিনি রাজনীতিতেও অংশ নেন। তিনি প্রথমে [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|কংগ্রেস]] ও পরে [[নিখিল ভারত মুসলিম লীগ|মুসলিম লীগে]] যোগ দেন। তিনি আঞ্জুমানে ইসলামিয়ার সম্পাদক ছিলেন। খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলনে তিনি অংশগ্রহণের
১৯৩৭ সালের নির্বাচনে তমিজউদ্দিন আহমেদ তার প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের [[হুমায়ুন কবির|হুমায়ুন কবিরকে]] পরাজিত করেন। [[এ কে ফজলুল হক|এ কে ফজলুল হকের]] প্রজাপার্টি ও মুসলিম লীগের জোট সরকার তাকে গ্রহণ না করায় তিনি স্বাধীন প্রজা সমিতি প্রতিষ্ঠা করেন এবং আইন পরিষদের কংগ্রেস নেতা শরৎ বসুর সাথে আলাপ শুরু করেন। ১৯৩৮ সালের জুনে ''বেঙ্গল টেনেন্সি এমেন্ডমেন্ট বিল'' কেন্দ্র করে কংগ্রেস হক মন্ত্রিসভাকে নিয়ে অনাস্থা প্রস্তাব দিলে তমিজউদ্দিন খান তা সমর্থন করেন। তবে প্রস্তাবটি ব্যর্থ হয়। এরপর শেরে বাংলা তাকে মন্ত্রীসভায় ঔষধ ও জনস্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্ব দেন। পরে তাকে কৃষি ও শিল্প দপ্তরের দায়িত্ব দেয়া হয়।<ref name="BP" />
|