মেসোথেরাপি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৩৬ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
মিচল পিস্টর (১৯২৪-২০০৩) ক্লিনিক্যাল গবেষণা করতেন এবং আলোচ্য মেসোথেরাপি ক্ষেত্রটি প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। পিস্টর এর কাজের কারনেকারণে বহুজাতিক গবেষণাসমূহ এই ইন্ট্রাডার্মাল থেরাপির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সীমায় পৌছেছিল, যা কিনা ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২ সালে মানব দেহের উপর চিকিৎসাতে কাজে লেগেছিল। ফ্রেন্স প্রেস ১৯৫৮ সালে এই চিকিৎসার নামকরণ করে মেসোথেরাপি। ফ্রান্সের 'একাডেমিয়া ন্যাশনেল দি মেডেসিন' মেসোথেরাপিকে একটি বিশেষ ঔষধ হিসাবে স্বীকার করে নেয় ১৯৮৭ সালে। ইহা ব্যতীত আরো একটি বিশেষ বিষয় লক্ষনীয় ছিল যে, 'ফ্রেন্স সোসাইটি অব মেসোথেরাপি' এটাকে স্বীকৃতি প্রদান করেছে এটার নানাবিধ ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন শর্তে তবে সেখানে এটাকে প্লাস্টিক সার্জারীতে ব্যবহার করার বিষয়ে কোন নির্দেশনা ছিল না।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.sfmesotherapie.com/en/What-is-that/default.asp?MenuActive=2 |সংগ্রহের-তারিখ=৫ অক্টোবর ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150715235302/http://www.sfmesotherapie.com/en/What-is-that/default.asp?MenuActive=2 |আর্কাইভের-তারিখ=১৫ জুলাই ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> ইউরোপিয়ান দেশসমূহ এবং দক্ষিণ আমেরিকায় এটি ব্যপকভাবে জনপ্রিয় ছিল এবং বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৮,০০০ জন ফিজিশিয়ান এটাকে ব্যবহার করতে উপদেশ প্রদান করেন।
 
==সমালোচনা==