মালামাল উইকলি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়শ্রেণী |
অ বানান সংশোধন |
||
২৬ নং লাইন:
== কাহিনী ==
রুক্ষশুষ্ক লাহোলি গ্রামের লীলারাম একমাত্র শিক্ষিত লোক যে লটারি টিকিট বিক্রয় করে। গোটা গ্রামের সকলেরই অর্থনৈতিক অবস্থা শোচনীয়, তাদের সবকিছু বন্ধক পড়ে আছে গ্রামপ্রধান জমিদারনী ঠাকুরাইনের কাছে। ঠাকুরাইন চায় গ্রামের সকলেই তার কাছে আমৃত্যু গোলামী করুক। লীলা হঠাৎ জানতে পারে তার কাছ থেকে কেনা মালামাল উইকলি কোম্পানির লটারির একটি টিকিট প্রথম পুরস্কার জিতেছে। সেটি কেটেছে এন্টনি বলে স্থানীয় এক মদ্যপ ব্যক্তি। লীলা এন্টনির বাড়িতে যায় এবং আবিষ্কার করে সে মারা গেছে। লটারির টিকিটটা হস্তগত করতে যাবে এমন সময় আরেক গ্রামবাসী দুধ বিক্রেতা বল্লু সেখানে উপস্থিত হয়। দুজনে স্থির করে লটারির এক কোটি টাকা পুরস্কার তারা ভাগ করে নেবে। এন্টনির বোন মেরি তার পরিবার নিয়ে একই সময় হাজির হয় এবং বাধ্য হয়ে তাদের সব খুলে বলতে হয়। এভাবে গ্রামের প্রায় সকলেই জেনে যায় লটারির কথা ও সকলকেই ভাগীদার করতে বাধ্য হয় লীলা এবং বল্লু। বল্লুর মেয়ে সুখমনির প্রতি স্থানীয় যুবক কানহাইয়া দুর্বল, সে চায় তাকে বিবাহ করতে কিন্তু বল্লু জানায় হাতে টাকা এলেই বিবাহ হবে। ইতিমধ্যে লটারি কোম্পানীর ইনস্পেকটর আসে গ্রামে। বল্লু পরিকল্পনামাফিক এন্টনি সেজে তার সঙ্গে কথা বলে। ইনস্পেকটর আশ্বাস দিয়ে যায় যে তাড়াতাড়ি টাকা চলে আসবে। এন্টনির লাশ লুকিয়ে ফেলার প্রচেষ্টায় লীলা, বল্লু ও কানহাইয়া ব্যর্থ হলে তারা স্থানীয় চার্চের কর্মী জোসেফের কাছে যায় এবং লাশ কবরস্থ করা হয়। ঠাকুরাইনের ভাই বাজে ওরফে বাজবাহাদুর কিন্তু জেনে ফেলে গ্রামবাসীদের এই কান্ড কারখানা। সে কাউকে না জানাবার পরিবর্তে চায় সুখমনিকে বিয়ে করতে। কানহাইয়া রাজী না হলে গোলমালের সৃষ্টি হয় এবং সকল গ্রামবাসী হতাশ হয়ে পড়ে। কানহাইয়ার পিতা চোখা বাধ্য হয়ে ছেলেকে আটকে রাখে টাকা না আসার আগে পর্যন্ত কিন্তু কানহাইয়া পালিয়ে যায় ও বাজেকে মারার মতলব করে। লীলা, চোখা, বল্লু ও জোসেফ বিয়ে পিছিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করে ও বাজেকে ধরে আটকে রাখার অভিপ্রায়ে হানা দেয় বাজের আস্তানায়। অন্যদিকে পাশের গ্রামের কিছু লোক তাদের ব্যক্তিগত রাগের
== অভিনয় ==
|