মশাজানের দিঘী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
৬ নং লাইন:
[[File:Masajane dighi3.png|thumb|right]]
 
চারপাশে ঘন গাছগাছালি পরিবেষ্টিত লম্বাটে চৌকোণা আকৃতির দিঘীটির তলভাগে কোন রহস্যজনক কারনেকারণে অসংখ্য ছোটবড় নিকষকাল রঙের অমসৃণ শিলাখণ্ড বিদ্ধমান।
দৃশ্যত (পরীক্ষিত নয়) এই পাথরগুলো উল্কাপিণ্ডের সাথে হুবহু সামঞ্জস্যপূর্ণ। হয়তো এই পাথরগুলোর প্রভাবেই এর পানি কাঁচের ন্যায় এতটাই স্বচ্ছ যে অনেক গভীরের তলদেশ পর্যন্ত স্পষ্টত দেখা যায়। এই দিঘীর পানিতে বিভিন্ন রকম মাছ থাকা স্বত্বেও আশ্চর্যজনক ভাবে লক্ষ্যণীয় বিষয় যে এতে কোনও ধরনের কচুরিপানা, জলজ উদ্ভিদ, সাধারণ কীটপতঙ্গ বা জোঁক-ব্যাঙ একেবারেই টিকে থাকতে পারেনা।<ref>http://archive.bbarta24.net/parzoton/2016/04/12/29034</ref>
তাছাড়াও স্থানীয় জনগণের পরীক্ষিত বিষয় হিসেবে এটাও স্বীকৃত যে এই দিঘীতে কয়েকবার গোসল করলে সাধারন চর্মরোগ সেরে যায়। কিন্তু এসবের কারনকারণ নিরূপণে স্মরণকাল যাবত '''অলির কেরামত'''<ref>''হযরত শাহজালাল রঃ ও তাঁর কারামত''। লেখকঃ [[সৈয়দ মোস্তফা কামাল]]। প্রকাশঃ ১৯৮৪ সন।</ref> বলে প্রচলিত একটা লোকশ্রুতি ব্যতীত বিজ্ঞানভিত্তিক কোন পরীক্ষা নিরীক্ষা হয়েছে বলে জানা যায়নি।
 
== দিঘী সৃষ্টির উপাখ্যান ==
[[File:দীঘির-নিচের-পাথর.png|thumb|right|মাশাজান দীঘির পানির নিচের একটি পাথরের ছবি।]]
আবহমান কাল থেকে প্রচলিত লোকশ্রুতি বা স্থানীয়দের লালিত কিংবদন্তী যে, অত্র বিজন স্থানে একটি সুপেয় জলাশয়ের জন্য আল্লাহ্‌র কাছে তার প্রিয় অলী [[সৈয়দ গোয়াস উদ্দীন]] মদদ প্রার্থনার প্রেক্ষিতে আকাশ আলোকিত করে নেমে আসা ফেরেশতাদের দ্বারা এক রাতেই এই দিঘী সৃষ্টি হয়েছে।<ref>স্থানীয় ঐতিহ্যমুলক পুস্তকঃ ''মসাজান দর্পণ''। প্রকাসকঃ সৈয়দ মকলিছ মিয়া, সৈয়দ আব্দুন নবী ও সৈয়দ আব্দুল বারী জেলা প্রশাসক। প্রকাসঃ ১৯৮০ সন।</ref> একারনেইএকারণেই সৃষ্টির পর থেকে কখনও এ দিঘিকে সংস্কার কিংবা পুনঃখননের প্রয়োজন হয়নি, কালক্রমে নিজে থেকেই এটা গভীরতা প্রাপ্ত হয়।
 
==তথ্যসূত্র==