বিচারক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
১৪৪ নং লাইন:
 
;ভারত
[[চিত্র:The Native Judges.jpg|thumb|১৭৫৮ সালের চিত্রকর্ম থেকে নেয়া, বাম থেকে ডানে, উপরে: ১. অনুবাদক, রোওয়াঙ্গী সেওয়াগী। ২. হিন্দু আইনের বিচারক, আন্তবা ক্রুস্তনাগী পণ্ডিত। ৩. হিন্দু অফিসার, লেলাথাত চাট্টা ভুট্ট। বাম থেকে ডানে, নীচেনিচে: ৪. মুরেম্যানের অফিসার, মাহমুদ আকরাম। ৫. মুসলিম আইনের বিচারক, কাজী হুসন। ৬. হাবিলদার, মাহমুদ ইসমাইল।]]
 
ভারতে সুপ্রীম কোর্টের বিচারক ও উচ্চ আদালতের বিচারকদের ব্রিটিশ শাসনামলের ঐতিহ্য অনুযায়ী ''ইউর লর্ডশিপ'' বা ''মাই লর্ড'' এবং ''ইউর লেডিশিপ'' বা ''মাই লেডি'' নামে সম্বোধন করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://timesofindia.indiatimes.com/india/Calling-judges-lord-lordship-your-honour-not-mandatory-Supreme-Court/articleshow/28479376.cms |শিরোনাম=Calling judges lord, lordship, your honour not mandatory: Supreme Court |কর্ম=দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া |অবস্থান=চেন্নাই |প্রকাশক=দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া |তারিখ=৬ জানুয়ারি ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20161122052523/http://timesofindia.indiatimes.com/india/Calling-judges-lord-lordship-your-honour-not-mandatory-Supreme-Court/articleshow/28479376.cms |আর্কাইভের-তারিখ=২২ নভেম্বর ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ=৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ }}</ref> ২০০৬ সালের এপ্রিলে [[ভারতের বার কাউন্সিল]] কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট অ্যাক্টের ৪৯ (১) (ঞ) অনুচ্ছেদ যুক্ত করা হয়। এই ধারা অনুযায়ী উকিলগণ বিচারকদের ''ইউর অনার'' এবং আদালতকে ''মহামান্য আদালত'' বলে সম্বোধন করতে পারেন। যদি তা উপ আদালত হয় তাবে উকিলগণ ''জনাব'' বা আঞ্চলিক যে কোন সম্বোধনে ডাকতে পারেন। এই বিষয় সম্পর্কে বার কাউন্সিল ''মাই লর্ড'' ও ''ইউর লর্ডশিপ'' "উপনিবেশিক অতীতের ধ্বংসাবশেষ" বলে উল্লেখ করেন। এই সিদ্ধান্ত সকল রাজ্যের কাউন্সিল ও সুপ্রীম আদালতে প্রেরণ করা হয়।