বাকড়ী বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
২০ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
১৯২২ সালে দোগাছি গ্রামের রাজেন্দ্রনাথ গোলদার বাকড়ীর বটতলে প্রথম পাঠশালা খোলেন এবং গ্রামের মানুষের সহযোগিতায় একখানি ছনের ঘর নির্মাণ করেন। কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বাকড়ী গ্রাম ছেড়ে নিজের গ্রামে গিয়ে পাঠশালা খোলেন। পরবর্তিতে এই পাঠশালায় হৃদয় নাথ মল্লিক, অবিনাশ চন্দ্র গোলদার, ভরত চন্দ্র ভৌমিক, অখিল চন্দ্র পাল, নিমচাঁদ ঘোষ এবং হরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস শিক্ষকতা করেন।
১৯৩০ সালের এপ্রিল মাসে মালিয়াট বালক বিদ্যালয়ে কিছু অপ্রীতিকর ঘটনার জের ধরে কতিপয় শিক্ষক বাকড়ী গ্রামে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে চলে আসেন। তাদের মধ্যে ছিলেন জীবন গোপাল গুপ্ত, ভরত চন্দ্র পাঠক, রাজেন্দ্র নাথ শিকদার, সন্তোষ কুমার পাঠক এবং রাজেন্দ্র নাথ পাল। তাদের উদ্যোগে পাঠশালা অল্প দিনের মধ্যেই মধ্য ইংরেজি বিদ্যালয়ে পরিণত হয় এবং সরকারী অনুমোদন লাভ করে। ১৯৩৫ সাল নাগাত আরো দুটি শ্রেণী খোলা হয়। নব প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয়কে উচ্চ ইংরেজি বিদ্যালয়ে উন্নীত করার উদ্দেশ্যে বাকড়ী গ্রামের মোহন লাল বিশ্বাস জমি দান করেন। ১৯৪৫-১৯৪৬ সালে যথাক্রমে ৯ম ও ১০ম শ্রেণী খোলা হয়। ১৯৪৭ সালে বাকড়ী বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয় মঞ্জুরি লাভ করে এবং ঐ সালে প্রথম ব্যাচ পরীক্ষা দেয়। ১৯৫২ সাল থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর পাকিস্তান সরকারের কমিউনিস্ট পার্টির নেতা-কর্মীদের উপর দমন পীড়ন এবং স্থানীয় দলাদলির কারনেকারণে অনেক শিক্ষক বিদ্যালয় ত্যাগ করে। এই সময় বাকড়ী গ্রামের মনীন্দ্র নাথ হালদার এবং গোকুল চন্দ্র বিশ্বাস তার দু’এক জন সহকর্মীকে নিয়ে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষাদান চালিয়ে যান। ১৯৫৭ সালে সুশীল কুমার পাঠক বিদ্যালয়কে পুনর্জীবিত করেন এবং পরবর্তী ছয় বছর প্রধান শিক্ষকের দায়িত্ব সাফল্যের সাথে পালন করেন। এরপর ধর্মদাস অধিকারী দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং অবসর গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত ঐ পদে বহাল থাকেন। বাকড়ী বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সুনাম তার দায়িত্ব পালন কালে শীর্ষে ওঠে।
 
== বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ ==