ফরিদা জালাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
→‎বহিঃসংযোগ: বিষয়শ্রেণী পরিবর্তিন
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
২৬ নং লাইন:
তিনি সাধারণত বোন অথবা প্রত্যাখ্যাত বাগদত্তার চরিত্রে অভিনয় করে তাকেন। তার সবচেয়ে সমালোচিত চরিত্র হল ববি; যেখানে তিনি ঋষি কাপুর এর রাজে মানসিকভাবে মোকাবেলা করা হবু বাগদত্তার ভূমিকায় অসাধারণ অভিনয় ফুটিয়ে তোলেন। ১৯৮০ সালের দিকে তিনি বোনের ভূমিকায় অভিনয় করেন। এরপর থেকে বান্ধবী, চাচী, মা অথবা নানীর চরিত্রে অভিনয় করেন। তবে তাকে "আরাধনা" চলচ্চিত্রে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য স্মরণ করা হয়; যেখানে তিনি রাজেশ খান্নার বান্ধবীর চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। এই ছবিতে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি "বাগো মে বাহার হ্যায়, খিলো পে নিখার হ্যায়" নামক গান গেয়েছিলেন।
 
তিনি ৪০ বছরের উর্দ্ধে সময় ধরে চলচ্চিত্রে শিল্পে অবস্থান করছেন। যেখানে তিনি [[বেঙ্গালুরু]] নিজের বসতি স্থাপন করার কারনেকারণে শুধুমাত্র ১৯৮৩ এবং ১৯৯০ সালের সময়ে সাময়িক বিরতি নিয়েছিলেন।
 
ফরিদা জালাল ১৯৯০ সালের সময়ে ভারতে অনেক বড় ব্যাবসাসফল চলচ্চিত্রের অংশ ছিলেন। এদের মধ্যে রয়েছে যেমনঃ ''[[রাজা হিন্দুস্তানী]]'', ''[[কুছ কুছ হোতা হ্যায়]]'', ''[[দিল তো পাগল হ্যায়]]'', ''[[কাহো না... প্যায়ার হ্যায়]]'', ''[[কাভি খুশি কাভি গাম...]]'' এবং ''[[দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে]]'' এর মত জনপ্রিয় চলচ্চিত্র। যার স্বীকৃতিস্বরুপ তিনি শ্রেষ্ঠ সহ-তারকা হিসেবে [[ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]] জিতে নিয়েছেন। ১৯৯৫ সালে তিনি মাম্মো নামের একটি চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন। হিন্দি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন চলচ্চিত্র হিসেবে এটি [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ভারত)]] লাভ করে। এছাড়াও তিনি তার অসাধারণ অভিনয় ক্ষমতার জন্য ফিল্মফেয়ার সমালোচনা পুরস্কারও লাভ করেন। চলচ্চিত্রে কর্মব্যস্ততার পাশাপাশি তিনি অনেক টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয় করছেন। যেমনঃ জনপ্রিয় ধারাবাহিক সিটকম, ''দেখ বহি দেখ''।