নলিনী দাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
সংশোধন
৯৫ নং লাইন:
 
==বরিশালে কর্মজীবন==
নলিনী দাস দেশবিভাগের পর বরিশালে চলে যান। ভোলা জেলায় কৃষক আন্দোলনের কাজে সংশ্লিষ্ট ছিলেন।<ref name="সংসদ"/> ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রতিরোধকালে এক মিথ্যা মামলায় পাকিস্তান সরকার ১০ বছর কারাদণ্ড প্রদান করে। হাইকোর্ট থেকে মুক্তি পেলেও জেল গেটে পুনরায় গ্রেপ্তার হন। ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিনা বিচারে রাজবন্দি হিসেবে আটক থাকেন। এরপর মুক্তি পান এবং আবার আটক করা হয়। ১৯৫৬ খ্রিস্টবাদের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্দী জীবনযাপন করেন। সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভার আমলে ছাড়া পান।১৯৫৮ সালে স্বৈরাচারী আইয়ুব সরকার তার বিরুদ্ধে হুলিয়া জারি করে।<ref name="একাডেমী">{{cite encyclopedia |editor-last=হোসেন |editor-first=সেলিনা |editor-link=সেলিনা হোসেন |editor2-last=ইসলাম |editor2-first=নুরুল |encyclopedia=বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান |page=৩১৮-৩১৯২০৭ |title=অনিল মুখার্জি |format=ছাপা |date=ফেব্রুয়ারি ১৯৯৭ |edition=পরিমার্জিত ও পরিবর্ধিত বিতীয় সংস্করণ |publisher=[[বাংলা একাডেমী]] |location=ঢাকা |accessdate=2020-04-16 }}</ref>
 
১৯৫৮ সাল থেকে আত্মগোপন অবস্থায় বরিশালের গ্রামে গ্রামে কমিউনিস্ট পার্টির সংগঠন গড়ে তোলেন। ১৯৭১ সালে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে]] অংশগ্রহণ করেন। জনগণের কল্যাণে স্মস্ত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি দুর্গামোহন ট্রাস্টের নিকট প্রদান করেন।<ref name="একাডেমী"/>