কলাম্বিডি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
২৫ নং লাইন:
}}
 
'''পায়রা''' বা '''কবুতর''' ও '''ঘুঘু''' এই দুই রকম পাখি '''কলাম্বিডি''' [[গোত্র (জীববিদ্যা)|গোত্রের]] অন্তর্ভুক্ত। এ গোত্রে প্রায় ৩১০টি [[প্রজাতি|প্রজাতির]] সংস্থান হয়েছে। এদের প্রত্যেকের দেহ শক্তপোক্ত, ঘাড় খাটো এবং ঠোঁটের গোড়ায় মাংসল উপাঙ্গ (ইংরেজিতে সেরেল) রয়েছে। শস্য, বীজ, ফল ও অন্যান্য উদ্ভিদাংশ এদের মূল খাদ্য। সারা বিশ্বের অধিকাংশ দেশে এরা মোটামুটি বিস্তৃত হলেও ইন্দোমালয় ও অস্ট্রেলীয় প্রতিবেশগত অঞ্চলে এদের বৈচিত্র্য ও সংখ্যা সর্বাধিক। শ্বেত পায়রা শান্তির প্রতীক।
 
ঘুঘু ও কবুতরেরপায়রা মধ্যে প্রকৃতিগতভাবে কোন মৌলিক পার্থক্য নেই। [[পক্ষীবিজ্ঞান|পক্ষীবিজ্ঞানীরা]] ছোটখাটো প্রজাতি বোঝাতে "ঘুঘু" ও অপেক্ষাকৃত বড় প্রজাতি বোঝাতে "কবুতরপায়রা" ব্যবহার করেন। তবে এ ব্যাপারে ঐতিহ্যগত ও ঐতিহাসিকভাবে কোন ধরাবাধা নিয়ম মেনে চলা হয় না। সাধারণভাবে ঘুঘু বলতে [[তিলা ঘুঘু]] আর কবুতর বলতে [[জালালী কবুতর]] নয়তো [[গৃহপালিত কবুতর|পোষা কবুতরকে]] বোঝায়।
 
কবুতর ও ঘুঘু প্রজাতিভেদে বৃক্ষে, ঝোপঝাড়ে কিংবা মাটিতে শুকনো লতাপাতা, খড় বা অন্যান্য আবর্জনা দিয়ে আগোছালো বাসা বানায়। বাসায় এক থেকে দুইটি ডিম পাড়ে। বাবা মা দু'জনেই তা দেয় ও ছানাদের লালনপালন করে। ডিম ফোটার ৭ থেকে ২৮ দিনের মধ্যে ছানারা বাসা ছেড়ে চলে যায়।<ref name="EoB">{{বই উদ্ধৃতি |সম্পাদক=Forshaw, Joseph|লেখক= Crome, Francis H.J.|বছর=1991|শিরোনাম=Encyclopaedia of Animals: Birds|প্রকাশক= Merehurst Press|অবস্থান=London|পাতাসমূহ= 115–116|আইএসবিএন= 1-85391-186-0}}</ref> কবুতর ও ঘুঘুর একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এরা মাতৃদুগ্ধ উৎপাদন করতে সক্ষম এবং মা ও বাবা উভয়েই সন্তানকে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মাতৃদুগ্ধ খাওয়ায়। এই মাতৃদুগ্ধ কবুতর ও ঘুঘুর [[ক্রপ (অঙ্গ)|ক্রপে]] সৃষ্টি হয়।