বজলুল হুদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্প্রসারণ
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক সামরিক ব্যক্তি
{{তথ্যছক সামরিক ব্যক্তি|name=মোহাম্মদ বজলুল হুদা|birth_date=|death_date=|birth_place=|death_place=|placeofburial=|image=মোহাম্মদ বজলুল হুদা.jpg|caption=|nickname=|allegiance={{BAN}}|branch={{army|Bangladesh}}|serviceyears=|rank=[[লেফট্যানেন্ট কর্ণেল]]|commands=|unit=ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্ট|battles=|awards=|laterwork=|honorific-prefix=[[লেফট্যানেন্ট কর্ণেল]] (আবসরপ্রাপ্ত)|constituency_MP=[[মেহেরপুর-২]] আসনের সাবেক [[সংসদ সদস্য]]}}'''মোহাম্মদ বজলুল হুদা''' একজন বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা। যাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি [[শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড|শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার]] দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/1708317090|শিরোনাম=সেই রাতে যা ঘটেছিল ফিরে দেখা|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-07}}</ref> তিনি [[চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৮৮|১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি|বাংলাদেশ ফ্রীডম পার্টির]] হয়ে [[মেহেরপুর-২]] আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/4th.pdf|শিরোনাম=৪র্থ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা|ওয়েবসাইট=[[জাতীয় সংসদ]]|প্রকাশক=[[বাংলাদেশ সরকার]]|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181209173843/http://www.parliament.gov.bd/index.php/en/mps/members-of-parliament/former-mp-s/list-of-4th-parliament-members-bangla|আর্কাইভের-তারিখ=৯ ডিসেম্বর ২০১৮|সংগ্রহের-তারিখ=২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
|name=মোহাম্মদ বজলুল হুদা
|birth_date=
|death_date=
|birth_place=
|death_place=
|placeofburial=
|image=মোহাম্মদ বজলুল হুদা.jpg
|caption=|nickname=
|allegiance={{BAN}}
|branch={{army|Bangladesh}}
|serviceyears=
|rank=[[লেফট্যানেন্ট কর্ণেল]]
|commands=
|unit=ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্ট
|battles=
|awards=
|laterwork=
|honorific-prefix=[[লেফট্যানেন্ট কর্ণেল]] (আবসরপ্রাপ্ত)
|constituency_MP=[[মেহেরপুর-২]] আসনের সাবেক [[সংসদ সদস্য]]
}}
{{তথ্যছক সামরিক ব্যক্তি|name=মোহাম্মদ বজলুল হুদা|birth_date=|death_date=|birth_place=|death_place=|placeofburial=|image=মোহাম্মদ বজলুল হুদা.jpg|caption=|nickname=|allegiance={{BAN}}|branch={{army|Bangladesh}}|serviceyears=|rank=[[লেফট্যানেন্ট কর্ণেল]]|commands=|unit=ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্ট|battles=|awards=|laterwork=|honorific-prefix=[[লেফট্যানেন্ট কর্ণেল]] (আবসরপ্রাপ্ত)|constituency_MP=[[মেহেরপুর-২]] আসনের সাবেক [[সংসদ সদস্য]]}}'''মোহাম্মদ বজলুল হুদা''' একজন বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা। যাকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি [[শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড|শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার]] দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/bangladesh/article/1708317090|শিরোনাম=সেই রাতে যা ঘটেছিল ফিরে দেখা|ওয়েবসাইট=সমকাল|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-07}}</ref> তিনি [[চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৮৮|১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি|বাংলাদেশ ফ্রীডম পার্টির]] হয়ে [[মেহেরপুর-২]] আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.parliament.gov.bd/images/pdf/formermp/4th.pdf|শিরোনাম=৪র্থ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা|ওয়েবসাইট=[[জাতীয় সংসদ]]|প্রকাশক=[[বাংলাদেশ সরকার]]|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20181209173843/http://www.parliament.gov.bd/index.php/en/mps/members-of-parliament/former-mp-s/list-of-4th-parliament-members-bangla|আর্কাইভের-তারিখ=৯ ডিসেম্বর ২০১৮|সংগ্রহের-তারিখ=২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯|অকার্যকর-ইউআরএল=না}}</ref>
 
== জন্ম ও প্রাথমিক জীবন ==
৫ ⟶ ২৬ নং লাইন:
 
== কর্মজীবন ==
১৯৭৩ সালে ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ বজলুল হুদাহুদাকে মেজর [[শরীফুল হক (ডালিম)|শরিফুল হক ডালিমের]] সাথে [[কুমিল্লা সেনানিবাস|কুমিল্লা সেনানিবাসের]] প্রথম ফিল্ড আর্টিলারি রেজিমেন্টে পোস্ট করা হয়েছিল। ডালিম সহ কয়েকজন অফিসার খুব শীঘ্রই ভালো অনুশাসনের কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কমিশন হয়ে ছিলেন।লাভ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/august-15-special-coverage/shahriars-confession-1269637|শিরোনাম=Shahriar's confession|তারিখ=19 November 2009|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref> ১৯৭৫-এ আওয়ামী লীগ নেতা [[গাজী গোলাম মোস্তফা]]র ছেলের সাথে ডালিমের ধস্তাধস্তি হয়। কিছু কর্মকর্তা ও সৈন্য মোস্তফার বাসায় আক্রমণ করে। পরে, ডালিমসহ অফিসাররা উচ্ছৃঙ্খলতার কারণে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে কমিশন হারিয়েছিলেন।
 
হুদা অন্যান্য ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে বঙ্গবন্ধু হত্যার পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার জন্য ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট বৈঠক করেছিলেন। হুদা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের বাসায় আক্রমণকারী বিদ্রোহী সেনাদের একজন ছিলেন। শেখ মুজিব সিঁড়ি দিয়ে নিচের নামার সময় মেজর এস.এইচ.এম.বি নূর চৌধুরীর ও হুদা তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছিল।
 
[[শেখ মুজিবুর রহমান|শেখ মুজিব]] ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার পরে মেজর [[সৈয়দ ফারুক রহমান]] শেখ মুজিবের বাড়িতে ক্যাপ্টেন হুদাকে মেজর পদোন্নতি দিয়েছিলেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news/major-noor-capt-bazlul-huda-shot-bangabandhu-dead|শিরোনাম=Major Noor, Capt Bazlul Huda shot Bangabandhu dead|তারিখ=29 July 1997|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-109647|শিরোনাম=Pasha shot dead Begum Mujib, Jamal, 2 in-laws|তারিখ=13 October 2009|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref> [[খন্দকার মোশতাক আহমেদ|খোন্দকার মোস্তাক আহমদ]] সরকার ১৯৭৫ সালের [[ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ]] পাস করে আসামিদের সুরক্ষিত করেছিলেন। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/frontpage/shame-darker-the-night-1270021|শিরোনাম=Shame darker than the night|তারিখ=15 August 2016|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref> [[শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড|শেখ মুজিবুর রহমান হত্যার]] দায়ে দোষী সাব্যস্ত কিছু কর্মকর্তা যেমন, ক্যাপ্টেন (পরবর্তীতে লে. কর্নেল) খন্দকার আব্দুর রশিদ, কর্নেল সাঈদ ফারুক রহমান ও মেজর বজলুল হুদা ১৯৮০-এর দশকে [[বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি]] প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি [[চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ১৯৮৮|১৯৮৮ সালের চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে]] [[বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি|বাংলাদেশ ফ্রীডম পার্টির]] হয়ে [[মেহেরপুর-২]] আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।<ref name=":0" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bd-pratidin.com/first-page/2019/08/17/448724|শিরোনাম=সেই ২৩৪ এমপি প্রার্থী এখন কোথায় {{!}} বাংলাদেশ প্রতিদিন|ওয়েবসাইট=Bangladesh Pratidin|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2019-09-25}}</ref>
 
== বিচার ==
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে ধানমন্ডির বাসায় পরিবারসহ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। জঘন্যতম এই হত্যাকান্ডের অন্যতম হোতা ছিলেন  মেজর বজলুল হুদা। হত্যার পর ১৯৯১ সালে এক জনসভায় বজলুল হুদা প্রকাশ্যে বলেছিলেন, ‘শেখ মুজিবকে আমি নিজের হাতে গুলি করে হত্যা করেছি। কার সাধ্য আছে আমার বিচার করার? এদেশে শেখ মুজিব হত্যার বিচার কোনো দিনই হবে না।’ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যার দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে এই মামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। সকল বাধা বিপত্তি শেষে ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি বজলুল হুদার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-153952|শিরোনাম=Freedom Party leader Maj Joynul, 21 others jailed for 7 yrs|তারিখ=7 September 2010|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-25899|শিরোনাম=Jail authorities asked to explain failure to produce 3 accused|তারিখ=3 March 2008|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref>
 
১৯৯৬ সালে চুরির অভিযোগে হুদাকে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে গ্রেপ্তার হয়েছিল এবং তাকে বাংলাদেশে ফেরত যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তখন হুদা নিজেকে রাষ্ট্রহীন ঘোষণা করেছিলেন এবং শরণার্থী হিসেবে জাতিসংঘ শরণার্থী হাই কমিশনে আবেদন করেছিলেন
 
বঙ্গবন্ধু হত্যার দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে এই মামলার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর ঢাকা দায়রা আদালত হুদাসহ ১৪ জন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। দণ্ডপ্রাপ্তরা বাংলাদেশ হাইকোর্টে আপিল করেন। ১৪ ডিসেম্বর ২০০০ সালে হাইকোর্ট এক বিভক্তিমূলক রায় দেয়, রায়ে একজন বিচারপতি সকলের মৃত্যুদণ্ডের কথা বলেন এবং অন্য বিচারক ১০ জন আসামির মৃত্যুদণ্ডের কথা বলেন। তৃতীয় বিচারপতি কেবল অভিযুক্ত ১২ জনের সাজার কথা বলেন। ২০০৯ সালের ১৯ নভেম্বর, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট অভিযুক্তদের ১২ জনের মৃত্যুদণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে রায় দেয়। সকল বাধা বিপত্তি শেষে ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি বজলুল হুদার ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-153952|শিরোনাম=Freedom Party leader Maj Joynul, 21 others jailed for 7 yrs|তারিখ=7 September 2010|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-25899|শিরোনাম=Jail authorities asked to explain failure to produce 3 accused|তারিখ=3 March 2008|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=7 August 2017}}</ref>
 
== মৃত্যু ==
২৩ ⟶ ৫০ নং লাইন:
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|২}}

{{Military of Bangladesh}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা]]
[[বিষয়শ্রেণী:চতুর্থ জাতীয় সংসদ সদস্য]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টির রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:মেহেরপুর জেলার ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০১০-এ মৃত্যু]]