নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
Md Arif bd (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৮২ নং লাইন:
তৎকালীন নয়আনী জমিদার তার বাড়ির পাশে রংমহলটি স্থাপন করেন। জমিদারী প্রথা বিলুপ্ত ও দেশবিভাগের পর মহলটি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। ১৯৬৪ সালে শেরপুর কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হলে এটি কলেজের ছাত্রাবাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ১৯৯২ সালে তৎকালীন জেলা প্রশাসক আব্দুস সালাম রংমহলটির কিছু অংশের সংস্কার করেন। তিনি মহলটিকে স্থানীয় পুরাকীর্তি সংগ্রহশালা হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ২০০৩ সালে জেলা প্রশাসক এবিএম আব্দুস সাত্তারের সময়ে স্থানীয় সংস্কৃতিকর্মীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও মহলটি ভেঙ্গে ফেলা হয় ও নিলামে বিক্রি করে দেয়া হয়।<ref name="জমিদার বাড়ি!"/><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://archive.samakal.net/print_edition/details.php?news=30&view=archiev&y=2012&m=09&d=24&action=main&menu_type=tabloid&option=single&news_id=292986&pub_no=1174&type= |শিরোনাম=ঘুরে ঘুরে জমিদারিস্মৃতি খুঁড়ে... |সংবাদপত্র=[[দৈনিক সমকাল]] |তারিখ=২৪ সেপ্টেম্বর ২০১২ |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ অক্টোবর ২০১৬ }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
==আরও দেখুন==
* [[বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানের তালিকা]]
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}