মেহারী ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৯০ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী খ্যাত [[ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা]]র মেহারী নামক গ্রামটি মেহারী ইউনিয়ন তথা [[কসবা উপজেলা]]র একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন গ্রাম। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের আগেও এখানে কয়েকশো বছরের পুরনো ইমারত ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায়।যায়, যা অনাদর আর অবহেলায় হারিয়ে গেছে।
 
* ধারনাধারণা করা হয় [[সেন রাজবংশ|সেন বংশের]] রাজত্বকালে এখানে মিহির চন্দ্র নামক একজন ধনী ব্যবসায়ী বাস করতেন।আশেকরতেন। আশে পাশের দশ গ্রামের লোকজন তার বসবাস করা বাড়িকে মিহির বাড়ি বলে ডাকতেন।সেইডাকতেন। সেই "মিহির বাড়ি" নামটিই পরবর্তিতে লোকজনের মুখে মুখে ঈষৎ পরিবর্তিত হয়ে (মিহির বাড়ি>মেহার বাড়ি>মেহারী) মেহারী নাম ধারন করে।
*অন্য এক তথ্যমতে,মেহারী, বর্ণি, কালসার এই তিন গ্রামের লোকজন কোন এক সময় একই পরিবার ভূক্ত ছিল।জানা যায়,মেহের খা,বরুণ খা ও কালন খা নামক একই পরিবারের তিন ব্যক্তির নামানুসারে যথাক্রমে মেহারীর নামকরণ; মেহের খা থেকে, বর্ণির নামকরণ বরুণ খা থেকে, কালসারের নামকরণ কালন খা থেকে হয়েছে বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
 
*অন্য এক তথ্যমতে, মেহারী, বর্ণি, কালসার এই তিন গ্রামের লোকজন কোন এক সময় একই পরিবারপরিবারভুক্ত ভূক্তছিল। ছিল।জানাজানা যায়, মেহের খাখাঁ, বরুণ খাখাঁ ও কালন খাখাঁ নামক একই পরিবারের তিন ব্যক্তির নামানুসারে যথাক্রমে মেহারীর নামকরণ; মেহের খাখাঁ থেকে, বর্ণির নামকরণ বরুণ খাখাঁ থেকে, কালসারের নামকরণ কালন খাখাঁ থেকে হয়েছে বলে জনশ্রুতি রয়েছে।
মেহারী গ্রামে একটি ঐতিহ্যবাহি কালি মন্দির অবস্থিত।এখানে প্রতি বছর মহা সমারোহে সনাতন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের পূজা ও বটতলায় মেলা অনুষ্ঠিত হয়।বিশেষ সূত্র থেকে জানা যায়, মেহারী কালি মন্দিরের নাম অনুসারে তৎকালীন লালু গোসাই নামে এক জন চেয়ারম্যান পরিষদের নাম দেন মেহারী ইউনিয়ন পরিষদ।
 
মেহারী গ্রামে একটি ঐতিহ্যবাহিঐতিহ্যবাহী কালিকালী মন্দির অবস্থিত।এখানে প্রতি বছর মহা সমারোহে সনাতন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের পূজা ও বটতলায় মেলা অনুষ্ঠিত হয়।বিশেষ সূত্র থেকে জানা যায়, মেহারী কালিকালী মন্দিরের নাম অনুসারে তৎকালীন লালু গোসাইগোঁসাই নামে এক জন চেয়ারম্যান পরিষদের নাম দেন মেহারী ইউনিয়ন পরিষদ।
 
== অবস্থান ও সীমানা ==