শবে বরাত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫ নং লাইন:
|imagesize =
|caption =
|official_name = শবে বরাত ( ফারসী শব্দ)
|observedby = [[মুসলিম]]
|longtype =
|significance = মুক্তির রাত ( ক্ষমা প্রার্থণা বোঝানো হয়)
|date = ১৫ [[শা'বান]]
|celebrations =
১৪ নং লাইন:
|relatedto =
}}
{{ইসলামিকইসলামী সংস্কৃতি}}
'''শবে বরাত''' বা ''মধ্য-শা'বান''' ({{lang-ar-at|نصف شعبان|Niṣfনিসফে Sha‘bānশাবান}}) বা '''লাইলাতুল বরাত''' হচ্ছে [[হিজরী]] [[শা'বান]] মাসের ১৪ ও ১৫ তারিখের মধ্যে পালিত [[মুসলিম]]দের গুরুত্বপূর্ণ শাবান মাসের মধ্য তারিখের মধ্য রাত। এই রাতকে শবে বরাত বলা হয়। ইসলামী বিশ্বাস মতে, এই রাতে [[আল্লাহ]] তার বান্দাদেরকে বিশেষভাবে ক্ষমা করেন। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের অনেক মুসলমান নফল ইবাদাতের মাধ্যমে শবে বরাত/ মধ্য শাবান [[১৫ শাবান দিবাগত রাত]] পালন করেন। হাদীসে আইয়াম বীয এবং শাবান মাসের মধ্য তারিখ ১৫শাবানের গুরুত্ব উল্ল্যেখযোগ্য যা তথা কথিত "শবে বরাত" নামে পরিচিত।
 
== শব্দতত্ত্ব ==
৩৭ নং লাইন:
অর্থ : আলী ইবনে আবী তালেব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন : যখন মধ্য শাবানের রাত আসে তখন তোমরা রাত জেগে সালাত আদায় করবে আর দিবসে সিয়াম পালন করবে। কেননা আল্লাহ তা’আলা সূর্যাস্তের পর দুনিয়ার আকাশে অবতরণ করে বলেন : আছে কি কোন ক্ষমা প্রার্থনাকারী আমি তাকে ক্ষমা করব। আছে কি কোন রিয্‌ক প্রার্থনাকারী আমি রিয্‌ক দান করব। আছে কি কোন বিপদে নিপতিত ব্যক্তি আমি তাকে সুস্থ্যতা দান করব। এভাবে ফজর পর্যন্ত বলা হয়ে থাকে। (ইবনে মাজাহ ও বাইহাকী)
 
আবূ হুরাইরা (রাঃ) বর্ণিত বুখারী ও মুসলিমের হাদীসের বক্তব্য হল আল্লাহ তা’আলা প্রতি রাতের শেষ অংশে দুনিয়ার আকাশে আসেন। আর প্রতি রাতের মধ্যে শাবান মাসের পনের তারিখের রাতও অন্তর্ভুক্ত। অতএব এ হাদীস মতে অন্যান্য রাতের মত শাবান মাসের পনের তারিখের রাতের শেষ তৃতীয়াংশে আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আকাশে আসেন।
 
===হাদিস===