আলাপ:প্রধান পাতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
রাজিব ভূইয়া-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Al Riaz Uddin Ripon-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
১৪ নং লাইন:
 
::{{ping|ইফতেখার নাইম}} উইকিপিডিয়ার নির্বাচিত নিবন্ধ সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে [[উইকিপিডিয়া:নির্বাচিত নিবন্ধ|এখানে যান]] [[ব্যবহারকারী:Al Riaz Uddin Ripon|আল রিয়াজ উদ্দীন]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:Al Riaz Uddin Ripon|আলাপ]]) ০৮:৪৯, ৫ অক্টোবর ২০১৯ (ইউটিসি)
 
সংস্কৃতি ও শ্রেণীবৈষম্য মাঝে সম্পর্ক বা শ্রেণীবৈষম্য তৈরির পিছনে সংস্কৃতির প্রভাব
--------------------------------------—----------------------
সংস্কৃতি মানুষের সহজাত প্রভাবিতর মাঝে সবচে বড় প্রত্যয়। এই সংস্কৃতির মাঝে কেন্দ্র করে সমগ্র বিশ্ব পরিচালিত হয় এবং সকল মানুষের সমগ্রীক জীবনও পরিচালনা হয়।
এই সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে বিশেষ আরো কিছু প্রত্যয় পরিচালিত হয়।যা মানুষের জীবনের সাথে সম্পর্ক যুক্ত। যেমন বলা যায় ধর্ম, সম্পর্ক, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র। সব কিছু সংস্কৃতি থেকে সৃষ্টি ।
যাই হোক যে কথা বলার সেটা বলি।
সংস্কৃতি থেকে কিভাবে শ্রেণী বা শ্রেণীবৈষম্য তৈরি তার আলোচনায় আসি।
আমরা জানি যে সংস্কৃতি দুই প্রতিকার। ১ : বস্তুগত ২: অবস্তুগত।
বস্তুগত সংস্কৃতি হলো আমরা যা দেখতে পাই এবং আমাদের ধারা যা সৃষ্টি হয়েছে তা। যেমন : দালান, ঘর -বাড়ি , রাস্তা -গাট ইত্যাদি।
আর সে সাথে আমরা যে জিনিস দেখতে পায়না কিন্তু বিশ্বাস করি তার অস্তিত্ব আছে বা তাকে অনুভব করি তাকে বলা হয় অবস্তুগত সংস্কৃতি। যেমন : ধর্ম, গান, সাহিত্য আরও অনেক কিছু ।
এখন কথায় আসা যাক। এইযে সংস্কৃতির এই দুটি ধরণ এবং এই দুটি ধরনের মাঝে একটি প্রত্যয় কাজ করে যা হলো সংস্কৃতি ব্যবধান।
সংস্কৃতি ব্যবধানের ফলে বস্তুগত সংস্কৃতি এগিয়ে গিয়েছে এবং অবস্তুগত সংস্কৃতি পিছিয়ে পরেছে।
যারা এই বস্তুগত সংস্কৃতির সাথে মিলে নিয়েছে তারা পিছিয়ে পরা সংস্কৃতির মানুষ গুলোর উপর প্রভাব বিস্তার করতে থাকে।এই প্রভাব বিস্তারের ফলে দেখা যায় সংস্কৃতির মাধ্যমে জন্ম নিয়েছে শোষক শ্রেণীর।
আর যারা অবস্তুগত এবং বস্তুগত সংস্কৃতির মাধ্যে পরিবর্তন হতে পারিনি তারা হলো শোষিত শ্রেণী ।
এখানে বলে রাখা ভালো যে বস্তুগত সংস্কৃতি এবং অবস্তুগত সংস্কৃতি মাঝে শহর সমাজের মানুষের সাথে যেমন গ্রামীণ সমাজের পাথর্ক্য আছে ।তেমন করে শোষক এবং শোষিত মানুষের মাঝে পাথর্ক্য আছে।
আমরা দেখতে পাই যে গ্রামের সংস্কৃতি ধির গতি যার ফলে গ্রামের মানুষ শহর সমাজের মানুষের থেকে পিছিয়ে আছে। সে সাথে শহর সমাজের সংস্কৃতি হলো চললাম। তায় তারা দূত পরিবর্তন হচ্ছে।
এখানে দেখা যায় ধীর গতি এব চললাম গতির মাঝে যে পাথর্ক্য আছে তাকেই বলা হয় বৈষম্য।যার পিছনে সংস্কৃতির প্রভাব আছে।আরো দেখা যায় গ্রামের সংস্কৃতি ধীরগ‌তির হওয়ার করণে সে খানের মানুষ কষ্টের মাঝে অনাহারে এবং অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল বা পিছিয়ে আছে।সে সাথে শহর সমাজের সংস্কৃতি যেহেতু চললাম গতি তায় তারা তাদের জীবন উন্নত মানের পরিচালনা করছে।
এখানে দেখা যায় একি দেশের মানুষ বা সামাজের মানুষ কিন্তু জীবন ব্যবস্থা দুই প্রকার। তাই এখানে একটা শ্রেণীর সৃষ্টি হয়েছে। শহরের মানুষরা সব সময় গ্রামের মানুষকে শোষণ করে আসছে এবং তাদের ব্যবহার করছে।তাদের বিপদের সময় তাদের খুজ নেই না।
তেমন করে সংস্কৃতি ব্যধানের বলে সমাজের মাঝে শাসক শ্রেণীর এবং শোষিত শ্রেণীর জন্ম। শাসক সব সময় পিছিয়ে পড়া সাধারণ মানুষ গুলোকে শোষণ করছে।প্রয়োজন শেষে তাদের ছুরে ফেলে দিচ্ছে।এই ভারে সংস্কৃতির মাধ্যমে তৈরি হয়েছে শাসক এবং শোষক শ্রেণী বা শ্রেণী। [[ব্যবহারকারী:রাজিব ভূইয়া|রাজিব ভূইয়া]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:রাজিব ভূইয়া|আলাপ]]) ২০:১০, ৬ এপ্রিল ২০২০ (ইউটিসি)
 
== ভারতীয় নিয়মে বাংলা তারিখ ==
"প্রধান পাতা" পাতায় ফেরত যান।