দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৭২ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|শরণার্থী#দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ}}
[[চিত্র:Bundesarchiv Bild 183-J19568, Bei Stalingrad, russische Flüchtlinge.jpg|thumb|250px|১৯৪২ সালে [[স্ট্যালিনগ্রাদের যুদ্ধ|স্ট্যালিনগ্রাদের যুদ্ধে]] রুশ শরণার্থীদের অন্যত্র গমনের দৃশ্য।]]
[[সংঘর্ষ]] এবং [[রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা|রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার]] প্রেক্ষাপটে এ সময়ে অগণিতসংখ্যক লোক [[শরণার্থী]] হয়েছিলেন। যুদ্ধ শেষে একমাত্র [[ইউরোপ|ইউরোপেই]] ৪০ [[মিলিয়ন|মিলিয়নেরও]] অধিক লোক শরণার্থী ছিল।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.time.com/time/magazine/article/0,9171,920455-2,00.html |শিরোনাম= Refugees: Save Us! Save Us! |প্রকাশক=Time |তারিখ=9 July 1979}}</ref> ১৯৪৩ সালে [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মিত্রশক্তি]] [[জাতিসংঘ ত্রাণ ও পুণর্বাসন প্রশাসন]] (ইউএনআরআরএ) গঠন করে। যার প্রধান কাজ ছিল [[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অক্ষশক্তি|দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অক্ষশক্তির]] নিয়ন্ত্রণাধীন দেশসহ ইউরোপ ও চীন থেকে আগত শরণার্থীদেরকে সহায়তা করা। তাদের নিয়ন্ত্রণে ও প্রত্যক্ষ সহায়তায় ৭ মিলিয়ন লোক নিজ বাসভূমিতে ফিরে যায়। কিন্তু উদ্বাস্তু এক মিলিয়ন লোক মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে অস্বীকৃতি জানায়।
বিশ্বযুদ্ধের শেষ মাসে প্রায় পাঁচ মিলিয়ন জার্মান বেসামরিক নাগরিক [[পূর্ব প্রুশিয়া]], [[পোমারানিয়া]] এবং [[সিলেসিয়া]] রাজ্য থেকে [[রেড আর্মি|রেড আর্মির]] প্রচণ্ড আক্রমণের হাত থেকে রক্ষার লক্ষ্যে [[ম্যাকলেনবার্গ]], [[ব্রান্ডেনবার্গ]] এবং [[স্যাক্সনি|স্যাক্সনিতে]] [[উদ্বাস্তু]] হিসেবে [[আশ্রয়]] নেয়।
[[পটসড্যাম সম্মেলন|পটসড্যাম সম্মেলনের]] সিদ্ধান্ত মিত্রশক্তি অনুমোদন না করায় [[যুগোস্লাভিয়া]] এবং [[রোমানিয়া|রোমানিয়ায়]] অবস্থানরত হাজার হাজার জাতিগত জার্মানদেরকে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নে]] দাস শ্রমের জন্য ফেরত পাঠানো হয়। বিশ্বের ইতিহাসে এটিই ছিল সবচেয়ে বেশি শরণার্থী স্থানান্তর প্রক্রিয়া। ১৫ মিলিয়ন জার্মানদের সবাই এতে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। এছাড়াও, দুই মিলিয়নেরও অধিক জার্মান বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে বিতাড়িত হয়ে প্রাণ হারান।
[[দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ঘটনাপঞ্জি]]
|