সত্যব্রত সামশ্রমী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পৃষ্ঠা: সত্যব্রত সামশ্রমী একজন বাঙালি ভাষাবিদ, সংস্কৃত পন্ডিত ও কলকা...
 
পাতা তৈরি হচ্ছে
১ নং লাইন:
'''সত্যব্রত সামশ্রমী''' একজন বাঙালি ভাষাবিদ, সংস্কৃত পন্ডিত ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেদ বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ছিলেন।
 
==প্রারম্ভিক জীবন==
১৮৪৬ সাল তাঁর জন্ম। তাঁর আসল নাম কালিদাস চট্টোপাধ্যায়। পিতা রামদাস চট্টোপাধ্যায় ছিলেন পটনার বিচারক। পাঁচ বছর বয়সে কাশীর সরস্বতী মঠে সংস্কৃত শিক্ষার জন্য তাকে পাঠানো হয়। কুড়িদুই বছরদশক সেখানে থেকে সত্যব্রত সংস্কৃত সাহিত্য, চতুর্বেদ, স্মৃতি, বেদান্ত, উপনিষদ, সংহিতারইত্যাদি সমস্তঅধ্যয়নের পাঠ শেষ করেন। তার পর, তখনকার দিনের নিয়ম অনুযায়ীপরে পায়ে হেঁটে সমস্ত ভারত ঘুরেভ্রমণ বেড়ান— মা বাবার অনুমতি নিয়ে। ঘুরতে ঘুরতে তিনি আসেনকরেন। রাজস্থানের বুন্দি রাজ্যে।রাজ্যে প্রচলিতয়াসার জনশ্রুতি,পর তাঁর পা ধোয়ানোর জন্য জল এনে দেখা যায়, পায়ের তলায় পতাকা (ধ্বজ), বজ্র এবং অঙ্কুশ চিহ্ন! পরেপ্রজ্ঞা নানা বেদ নিয়ে বিভিন্ন পণ্ডিত এবং রাজার সঙ্গে আলোচনা করলে, তাঁর প্রজ্ঞায় সবাই অভিভূত হন। সত্যব্রতর বেদ পারঙ্গমতায় চমৎকৃত হয়ে বুন্দিরাজ তাঁকে ‘সামশ্রমী’ উপাধি দেন। সেই থেকেই তিনি ‘সামশ্রমী’ উপাধি ব্যবহার করতে থাকেন।
==কর্মকান্ড==
, এ ছাড়াও ভারতের ন’টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বেদের পরীক্ষক ছিলেন বেদ বিভাগের প্রধান
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}