চারু মজুমদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎সিপিআই (এম-এল) গঠন: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, রচনাশৈলী
৩৭ নং লাইন:
 
==সিপিআই (এম-এল) গঠন==
১৯৬৮-তে [[কানু সান্যাল]], [[জঙ্গল সাঁওতাল]], [[নাগি রেড্ডি]] প্রমুখের সহযোগিতায় তারচারু কর্তৃকমজুমদার কমিউনিস্ট কনসোলিডেশন গঠন।গঠন করেন। ১৯৬৯-এর ১ মে কলকাতা ময়দানে এক জনসভায় [[কানু সান্যাল]] কর্তৃক [[ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী)|সিপিআই (এমএল)]] গঠনের কথা ঘোষণা।ঘোষণা করা হয়। চারু মজুমদার এদলের সভাপতি নির্বাচিত।নির্বাচিত অতঃপরহন। সারাসিপিআই ভারতে(এম-এল) গঠনের ফলে একজন সাধারণ কৃষক কর্মী থেকে সারা সর্বাধিক উচ্চারিত বিপ্লবী নেতারূপে পরিচিতি লাভ।লাভ করেন। তার পরিচালিত আন্দোলন নকশালনকশালপন্থী আন্দোলন নামে খ্যাত।খ্যাতি লাভ করে।<ref name="সংসদ"/> [[নকশালবাড়ি সমষ্টি উন্নয়ন ব্লক|নকশালবাড়ির]] সশস্ত্র কৃষক বিদ্রোহ (১৯৬৭) থেকে এ আন্দোলনের উৎপত্তি। শোষণহীন সাম্যবাদী সমাজ ব্যবস্থা কায়েমের আশায় অনেক প্রতিভাবান যুবক ও যুবতী তার এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ। ভারত সরকার কর্তৃক নকশালদের কার্যকলাপের বিরুদ্ধে কঠোর দমননীতি প্রয়োগ। ১৯৭০-এর মাঝামাঝি সময়ে সিপিআই (এমএল) এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ কোন্দল সৃষ্টি। চারু মজুমদারের নেতৃত্বকে অস্বীকার করে অসীম চট্টোপাধ্যায় ও [[সন্তোষ রানা|সন্তোষ রাণার]] দলত্যাগ। ভারত সরকার কর্তৃক তার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ড পরিচালনা ও সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার অভিযোগ আনয়ন। তার উপর গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি। কয়েক বছর পলাতক জীবন যাপন। ১৯৭২-এর ১৬ জুলাই কলকাতার এন্টালী রোডের এক বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার। ২৮ জুলাই হৃদরোগে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ভারত সরকার কর্তৃক ঘোষণা প্রচার।<ref name="বাংলা">সেলিনা হোসেন ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত, ''বাংলা একাডেমী চরিতাভিধান''; [[বাংলা একাডেমী]], ঢাকা, এপ্রিল, ২০০৩; পৃষ্ঠা-১৫৮-৫৯।</ref>
 
== আরো দেখুন ==