হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mehedico (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Mehedico (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ
২৫ নং লাইন:
 
== হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার কারণ ==
ধমনিতে (Coronary artery) অন্তঃস্থিত গাত্রে (Endothelium) এর নিচে (LDL cholesterol) লো ডেনসিটি লিপো-প্রোটিন কোলেস্টেরল জমে ধমনির গহ্বর সংকীর্ণ করার ফলে হার্ট অ্যাটাক হয়।<ref>[https://cardiactamponade.com/heart-failure-guidelines/ Heart failure guidelines], Davidson’s principle of medicine, 23rd edition.</ref> এর ফলে, চর্বির দলা ফেটে জমাট রক্ত হৃদযন্ত্রের মাংসপেশিতে  অক্সিজেন ও সুষম খাদ্য সরবরাহ ব্যাঘাত ঘটায়, ধীরে ধীরে হৃদযন্ত্রের দেয়ালের মাংসপেশিসমূহ দুর্বল হয় এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়।উচ্চরক্তচাপ, রক্তে চর্বির আধিক্য, বেশি গ্লুুকোজের পরিমাণও হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ করতে সহায়তা করে থাকে। জন্মগত কারণে বিশেষ করে জেনেটিক (congenital muscle dzstrophy), অ্যালকোহল, সংক্রমণজনিত (dengue myocarditis), সহ অন্য ভাইরাসের সংক্রমণে হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হতে পারে।
 
== লক্ষণ ==
* অল্পেই হাঁপিয়ে ওঠা
* দ্রুত হৃদস্পন্দন অনুভূত হওয়া
* পায়ের গোড়ালিতে পানি জমে ফুলে যাওয়া
* কথাবার্তা চালচলনে অসামঞ্জস্য এবং ক্ষেত্রবিশেষে স্মৃতিহীনতা
* বুক ধড়ফড় বা palpitation <ref>[https://cardiactamponade.com/ cardiac tamponade], Difference between Cardiac arrest & heart attack; Dr Sanam shakya</ref>
* ঘনঘন ফুসফুসে পানি জমা
== করনীয় ==
সুশৃঙ্খল জীবনযাপনই হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া রোগের উপসর্গ কমাতে পারে তথা সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে সাহায্য করে। নিয়মিত ওষুধ সেবন, পানি পরিমিত সর্বসাকুল্যে ৮০০-১২০০ মিলি (বেশি পানি ফুসফুস তথা পায়ে জমাতে পারে যাতে করে রোগীর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যেতে পারে), সহজে হজম হয় এমন নরম খাবার তিনবারের স্থানে ছয়বার খাওয়া শ্রেয়। সহনীয় পর্যায়ে কায়িক পরিশ্রম বা হাঁটা, ধূমপান, অ্যালকোহল বর্জন, বাড়তি বা আলগা কাঁচা লবণ না খাওয়াসহ রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণই পারে হার্ট ফেইলিওর রোগীকে সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে। মনে রাখতে হবে, এসব ক্ষেত্রে প্রতিকার নয় প্রতিরোধ সর্বদা উত্তম। প্রাথমিক অবস্থায় হার্টের এসব লক্ষণে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে জটিলতা অনেকটাই এড়ানো যায়। তাই অবহেলা না করে হার্টের বিভিন্ন সমস্যা ও রোগের লক্ষণ নিয়ে সতর্ক ও সচেতন হতে হবে। এতে করে অনেক জটিলতা প্রাথমিক অবস্থায় এড়ানো যায়।<ref>[appolodhaka.com],ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট, এ্যাপোলো হাসপাতাল, ঢাকা</ref>
 
 
<br />
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}