অমরকোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ
Moheen (আলোচনা | অবদান)
২৫ নং লাইন:
প্রচলিত অর্থে এটি মূলত অভিধান নয়। এর প্রতিশব্দ কোষ, লিঙ্গানুসারে সাজানো। এতে সরল পদ্যে এক হাজার পাঁচশ শ্লোকে রয়েছে যা সহজেই মুখস্ত করা যায়। লিঙ্গ ভট্ট (দশটীকা), সুভূতিচন্দ্র (কামধেনু টীকা), সর্বানন্দ (টীকাসর্বস্ব, ১১৫৯-৬০), ক্ষীরস্বামী প্রমুখ পন্ডিত অমরকোষের টীকা রচনা করেছিলেন। এটি তিনটি কান্ডে বা খন্ডে বিভক্ত বলে একে 'ত্রিকান্ড' বা 'ত্রিকান্ডী' নামেও অভিহিত করা হয়।{{r|বাংলাপিডিয়া}} প্রথম কান্ড, ''স্বর্গদী-কাণ্ড'' ("স্বর্গ ও অন্যান্য") দেবতা ও আকাশ সম্পর্কিত শব্দ রয়েছে। দ্বিতীয় কান্ড, ''ভাবার্গাদি-কাণ্ড'' ("পৃথিবী ও অন্যান্য") পৃথিবী, নগর, প্রাণী এবং মানুষ সম্পর্কিত শব্দ নিয়ে আলোচিত। এবং তৃতীয় কান্ড, ''সামান্যাদি-কান্ড'' ("সাধারণ") ব্যাকরণ এবং অন্যান্য বিবিধ শব্দ সম্পর্কিত শব্দ অন্তর্ভুক্ত করেছে।
 
==অনুবাদ ও সংস্করণ==
[[উজ্জয়িনী|উজ্জয়িনীর]] "গুণরথ" ৭ম শতাব্দীতে [[চীনা ভাষা|চীনা]] ভাষায় অমরকোষ অনুবাদ করেছিলেন। দ্বাদশ শতাব্দীতে ব্যাকরণবিদ মুজ্ঞাল্লনা থেরা রচিত পালি কোষ ''[[অভিধনাপ্পাদিপিকা]]'' অমরকোষের ওপর ভিত্তি করে নির্মিত।
 
[[হেনরি টমাস কোলব্রুক]] ১৮০৮ ও ১৮২৫ সালে কলকাতা থেকে অমরকোষের একটি সংস্করণ প্রকাশ করেন। ১৮৭৭ সালে বম্বে থেকে, চিন্তামণি শাস্ত্রী থাট্টে ও কিয়েন হর্ন মহেশ্বর-ভাষ্যসহ অপর একটি সংস্করণ প্রকাশ করেছিলেন। পরবর্তীতে [[প্রসন্নকুমার শাস্ত্রী]] অমরকোষের [[বাংলা]] অনুবাদ প্রকাশ করার পর, [[জীবানন্দ বিদ্যাসাগর]], [[ত্রৈলোক্যনাথ দত্ত]], [[ভুবনচন্দ্র বসাক]], [[হরগোবিন্দ রক্ষিত]] প্রমুখ এর বিভিন্ন সংস্করণ প্রকাশ করেছেন। অমরকোষ এছাড়াও ইংরেজি, [[ফার্সি]], [[জার্মান]] সহ অন্যান্য ইউরোপিয় ভাষায় অনূদিত হয়েছে।{{r|বাংলাপিডিয়া}}