ভূকম্পন তরঙ্গ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৩ নং লাইন:
গৌণ তরঙ্গ (ইংরেজিতে সংক্ষেপে এস তরঙ্গ নামেও ডাকা হয়) কৃন্তন তরঙ্গ বা তির্যক তরঙ্গ নামেও পরিচিত। এই তরঙ্গগুলির কারণে কঠিন সঞ্চারণ মাধ্যমটি ভূমিকম্পের সঞ্চারণের দিকের সাথে লম্বভাবে উপরে-নীচে ওঠানামা করে। যখন তরঙ্গটি মাধ্যমের কোনও বিন্দুর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়, তখন এটির একবার উপরে, একবার নীচে কৃন্তন ঘটে। পৃথিবীপৃষ্ঠে এই কৃন্তন তরঙ্গের গতিবেগ সেকেন্ডে ৩.৪ কিলোমিটার এবং কোরের সীমানার কাছে এর গতিবেগ সেকেন্ডে ৭.২ কিলোমিটার। কোর তরল বলে কৃন্তন তরঙ্গগুলি সঞ্চারণ করতে পারে না। অন্যভাবে দেখলে, বহিঃস্থ কোর যে তরল, এই সিদ্ধান্তের পক্ষে একটি শক্তিশালী যুক্তি হল কৃন্তন তরঙ্গের অনুপস্থিতি। মূল তরঙ্গের মত গৌণ তরঙ্গগুলিও ঊর্ধ্বগামী অবতল বক্রাকার পথে ভ্রমণ করে।
 
===ভূ-পৃষ্ঠতলীয় তরঙ্গ=== #boka #choda #sexy
 
====লাভ তরঙ্গ====
ভূপৃষ্ঠ বরাবর ভ্রমণকারী তরঙ্গগুলির মধ্যে "লাভ তরঙ্গ" নামে পরিচিত তরঙ্গগুলি বেশি দ্রুত ভ্রমণ করে। ব্রিটিশ ভূমিকম্পবিদ এ ই এইচ লাভ সর্বপ্রথম ১৯১১ সালে এগুলির অস্তিত্ব নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী করেন। যখন ভূপৃষ্ঠের নিকটে অবস্থিত কঠিন মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন স্থিতিস্থাপক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান থাকে, তখন লাভ তরঙ্গগুলি প্রসারিত হয়। এই তরঙ্গুলির কারণে মাধ্যমটি সম্পূর্ণরূপে তরঙ্গের প্রসারণের দিকের সাথে উল্লম্বভাবে সরতে থাকে। লাভ তরঙ্গের অন্তর্নিহিত শক্তি উৎস থেকে তিন দিকের বদলে দুই দিকে ছড়িয়ে পড়ে (অন্যান্য পৃষ্ঠ তরঙ্গের মত), ফলে এই তরঙ্গগুলি ভূমিকম্প মাপক কেন্দ্রগুলিতে পরিষ্কারভাবে দৃশ্যমান লেখচিত্র উৎপাদন করে, এমনকি ভূমিকম্পের উৎস যদি বহু দূরেও অবস্থিত হয় ।