ফররুখসিয়ার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) প্রুভইট দিয়ে তথ্যসূত্র সম্পাদনা করা হয়েছে ট্যাগ: প্রুভইট সম্পাদনা |
RockyMasum (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
||
১ নং লাইন:
{{ছোট নিবন্ধ|date=অক্টোবর ২০১৬}}
{{Infobox royalty
৬ ⟶ ৫ নং লাইন:
|image=A standing portrait of the Mughal Emperor Farrukhsiyar.jpg
|caption =মুঘল সম্রাট ফররুখসিয়ারের একটি স্থায়ী প্রতিকৃতি
| succession = [[
|reign =১১ই জানুয়ারি, ১৭১৩ – ২৮শে ফেব্রুয়ারি ১৭১৯
|predecessor=[[জাহানদার শাহ]]
১৪ ⟶ ১৩ নং লাইন:
|full name=Abu'l Muzaffar Muin ud-din Muhammad Shah Farrukh-siyar Alim Akbar Sani Wala Shan Padshah-i-bahr-u-bar
| house = [[Timurid dynasty|তিমুরিদ]]
| dynasty =
|father =[[আযিম-উশ-শান]]
|mother =সাহিবা নিজওয়ান
২৬ ⟶ ২৫ নং লাইন:
'''ফররুখসিয়ার''' ([[১৬৮৩]] - [[১৭১৯]]) [[১৭১৩]] খ্রিষ্টাব্দ থেকে [[১৭১৯]] খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত মুঘল সম্রাট ছিলেন। সুদর্শন হলেও তিনি ছিলেন দূর্বল শাসক, তিনি সহজেই উপদেষ্টাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে পরতেন। ফররুখসিয়ার চারিত্রিক ভাবে নিজে স্বাধীনভাবে রাজ্য শাসনে অক্ষম ছিলেন। তার রাজত্ব দেখা শোনা করতো [[সাইদ ভাতৃগণ]], মুঘল শাসনের ছায়াতলে থেকে যারা রাজ্যের একটি বড় শক্তিতে পরিনত হয়েছিল।
মুঘল সম্রাটদের মধ্যে ইনি ছিলেন দশম মুঘল সম্রাট এবং ১৭১৭ সালে একটি ফরমানের মাধ্যমে [[ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি|ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে]] শুল্ক ছাড়া বাংলায় বাণিজ্য করার অনুমতি দেন। সৈয়দ ভাইরা তার সময়ে ক্ষমতাশালী হয়ে উঠে। কথিত আছে যে, ১৭১২ সালে জাহান্দার শাহ (ফররুখসিয়ারের চাচা) ফররুখসিয়রের পিতা আজিম-উশ-শানকে পরাজিত করে মুঘল সাম্রাজ্যের সিংহাসনে আরোহণ করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%AB%E0%A6%B0%E0%A6%B0%E0%A7%81%E0%A6%96_%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0 |শিরোনাম=ফররুখ সিয়ার}}</ref> ফররুখশিয়ার পিতার মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে চেয়েছিলেন এবং হুসেন আলী খান (বাংলার সুবেদার) এবং তার ভাই এবং এলাহাবাদের সুবেদার আবদুল্লাহ খান এর সাথে যোগ দেন। তারা আজিমাবাদ থেকে এলাহাবাদ পৌঁছলে [[জাহানদার শাহ|জাহান্দার শাহের]] সামরিক জেনারেল সৈয়দ আবদুল গাফফর খান গর্দেজী এবং ১২,০০০ সৈন্যের সাথে আবদুল্লাহ খানের সাথে সংঘর্ষ হয় এবং আবদুল্লাহ [[এলাহাবাদ]] দুর্গে ফিরে যায়। তবে, তার মৃত্যুর কথা জানতে পেরে গার্দেজির সেনাবাহিনী পালিয়ে যায়। পরাজয়ের পরে জাহানদার শাহ জেনারেল খাজা আহসান খান ও তাঁর ছেলে আযউদ্দিনকে প্রেরণ করেছিলেন। তারা খাজওয়াহে (বর্তমান [[ফতেহপুর|ফতেপুর]] জেলা, [[উত্তরপ্রদেশ|উত্তর প্রদেশ]], ভারত) পৌঁছে তারা জানতে পেরেছিল যে ফররুখসিয়ার হুসেন আলী খান এবং আবদুল্লাহ খানকে নিয়ে ছিলেন। আবদুল্লাহ খান ভ্যানগার্ডের নির্দেশ দেওয়ার সাথে সাথে ফররুখসিয়ার আক্রমণ শুরু করেছিলেন। রাতভর আর্টিলারি লড়াইয়ের পরে আযউদ্দিন ও খাজা আহসান খান পালিয়ে যায় এবং শিবিরটি ফররুখশিয়ারের হাতে পড়ে যায়। ১
== সফল যুদ্ধ সমূহ ==
|