প্রাচ্যতত্ত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mosesheron (আলোচনা | অবদান) ভুল সংশোধন |
Mosesheron (আলোচনা | অবদান) বানান সংশোধন করা হয়েছে। |
||
১ নং লাইন:
শিল্প, ইতিহাস, সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক গবেষণায় '''প্রাচ্যতত্ত্ব''' হল প্রাচ্য বা পূর্ব বিশ্বের নানাবিধ দিকের অনুকরণ বা চিত্রায়ন। এই কাজগুলো সাধারণত পশ্চিমা বিশ্বের নকশাকার, লেখক ও শিল্পীরা করে থাকেন। প্রাচ্যকেন্দ্রিক চিত্রকর্ম বিশেষত মধ্য প্রাচ্যকে কেন্দ্র করে নির্মিত চিত্রকর্ম উনিশ শতকের একাডেমিক শিল্পের অন্যতম বিশেষত্ব ছিল। পশ্চিমা সাহিত্যেও প্রাচ্যকেন্দ্রিক বিষয়গুলিতে একই রকম আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়।
১৯৭৮ সালে এডওয়ার্ড সাঈদের ‘ওরিয়েন্টালিজম’ বা ‘প্রাচ্যতত্ত্ব’ নামে বইটি প্রকাশের পর থেকে একাডেমিক বিষয় হিসেবে প্রাচ্যতত্ত্ব সম্পর্কে বিস্তৃত আলোচলা শুরু হয় এবং এর পর থেকেই মধ্য প্রাচ্য, এশিয়া এবং উত্তর আফ্রিকার সমাজগুলোর প্রতি পশ্চিমা বিশ্বের নেতিবাচক মনোভাবকে বোঝাতে ‘প্রাচ্যতত্ত্ব’ শব্দটির বহুল ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। সাঈদের মতে, পশ্চিমা বিশ্ব এই সমাজগুলিকে স্থিতিশীল এবং অনুন্নত হিসাবে উপস্থাপন করার ফলে প্রাচ্য সংস্কৃতির প্রতি এমন এক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়েছে যা সমীক্ষা ও চিত্রায়নের মাধ্যমে সাম্রাজ্য শক্তির সেবায় কাজে লাগানো যেতে পারে।
==পটভূমি==
|