ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ikshya (আলোচনা | অবদান)
সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ikshya (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
</ref>
== কর্মজীবন ==
অভিনেতা [[কুশল চক্রবর্তী]]র বোন ছিলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর সহপাঠী যার সুবাদেই
বাংলা ধারাবাহিক ''সাদা পায়রা'' (১৯৮৯) দিয়ে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর অভিনয় জীবনের শুরু।<ref name=":3"/> তার অভিনীত প্রথম ছবি ''শ্বেতপাথরের থালা'' মুক্তি পায় ১৯৯২ সালে।<ref name=":2"/> ছবিতে তিনি অভিনয় করেন সহ-অভিনেত্রীর চরিত্রে। তিনি তখন আধুনিক ইতিহাসে স্পেশালাইজেশনসহ এমএ প্রথম বর্ষের ছাত্রী। এরপর তাকে আর ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রভাত রায়ের এই ছবিটি সেইবছর শ্রেষ্ঠ বাংলা ছবি হিসাবে জাতীয় পুরস্কার লাভ করেন। ''সুজন সখী'', ''নাগপঞ্চমী'', ''মনের মানুষ'' ও ''সংসার সংগ্রাম'' প্রভৃতি তার প্রথম দিকের ছবিগুলি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। [[মুম্বাই|মুম্বাইতে]] তিনি [[হেমা মালিনী|হেমা মালিনীর]] সঙ্গে ''মোহিনী'' নামে একটি টেলিফিল্মও করেন। এছাড়াও ''তিসরা কৌন'' নামে অপর এক হিন্দি ছবিতেও তিনি নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করেন।
বাংলা ধারাবাহিক ''সাদা পায়রা'' (১৯৮৯) তে কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে প্রথমবার অভিনয়ের সুযোগ পান ঋতুপর্ণা।<ref name=":3"/> কলকাতার ছোট পর্দায় তখন [[লাবণী সরকার]] ও [[ইন্দ্রানী হালদার|ইন্দ্রানী হালদারের]] দারুন প্রতাপ। তাই বেশ কিছু বাংলা ধারাবাহিকে মুখ দেখানোর প্রস্তাব এলেও জনপ্রিয়তা অধরাই থেকে যায় ঋতুপর্ণার কাছে।
 
বাংলা১৯৯০ ধারাবাহিকসালে শিশির মজুমদারের ''সাদাশেষ পায়রাচিঠি'' (১৯৮৯)ছবিতে দিয়ে[[কুশল ঋতুপর্ণাচক্রবর্তী]]র সেনগুপ্তরবিপরীতে অভিনয়অভিনয়ের জীবনেরপ্রস্তাব শুরু।<refআসে। name=":3"/>এই তারছবিতে অভিনীতঅভিনয় প্রথমকরাকালীন ছবিডাক আসে [[প্রভাত রায়|প্রভাত রায়ের]] ''শ্বেতপাথরের থালা'' মুক্তি(১৯৯২) পায়ছবিতে ১৯৯২অভিনয় সালে।করার।<ref name=":2"/> ছবিতে তিনি অভিনয় করেন সহ-অভিনেত্রীর চরিত্রে। তিনি তখন আধুনিক ইতিহাসে স্পেশালাইজেশনসহ এমএ প্রথম বর্ষের ছাত্রী। এরপরএই তাকেছবির বিপুল সাফল্যের পরে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি।হয়নি প্রভাততাকে। রায়ের১৯৯৪ এইসালে ছবিটি[[প্রসেনজিৎ সেইবছরচট্টোপাধ্যায়|প্রসেনজিৎ শ্রেষ্ঠচট্টোপাধ্যায়ের]] বাংলাবিপরীতে ছবি''নাগপঞ্চমী'' হিসাবে জাতীয়[[চিরঞ্জিত পুরস্কারচক্রবর্তী|চিরঞ্জিত লাভচক্রবর্তীর]] বিপরীতে ''লাল পান বিবি'' ছবিতে অভিনয় করেন ঋতুপর্ণা। কুশল চক্রবর্তীর বিপরীতে ''শেষ চিঠি'' ছবিটিও সেই বছরেই মুক্তি করেন।পায়। ''সুজন সখী'', ''নাগপঞ্চমী'', ''মনের মানুষ'' ও ''সংসার সংগ্রাম'' প্রভৃতি তার প্রথম দিকের ছবিগুলি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করে। [[মুম্বাই|মুম্বাইতে]] তিনি [[হেমা মালিনী|হেমা মালিনীর]] সঙ্গে ''মোহিনী'' নামে একটি টেলিফিল্মও করেন। এছাড়াও ''তিসরা কৌন'' নামে অপর এক হিন্দি ছবিতেও তিনি নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করেন।
 
[[ঋতুপর্ণ ঘোষ|ঋতুপর্ণ ঘোষের]] ''দহন'' (১৯৯৭), ''উৎসব'' (২০০০), [[অপর্ণা সেন|অপর্ণা সেনের]] ''পারমিতার একদিন'' (২০০০) ও [[বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত|বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের]] ''মন্দ মেয়ের উপাখ্যান'' (২০০২) ছবিতে তার অভিনয় বিদগ্ধ মহলের প্রশংসা অর্জন করে। ''দহন'' ছবিতে ধর্ষণের শিকার এক নববিবাহিতা রোমিতা চরিত্রে অভিনয় করে তিনি ১৯৯৮ সালে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসাবে অর্জন করেন জাতীয় পুরস্কার।