মৈমনসিংহ গীতিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
১৫ নং লাইন:
 
=== মহুয়া পালা ===
মহুয়ার পালার রচয়িতা [[দ্বিজ কানাই]]।।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=কবি দ্বিজ কানাই রচিত “মহুয়া” পালা|ইউআরএল=http://www.kishorgonj.com/web/14091|ওয়েবসাইট=kishorgonj.com|তারিখ=Jan 20, 2014|সংগ্রহের-তারিখ=নভেম্বর ২২, ২০১৬|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170530084048/http://www.kishorgonj.com/web/14091|আর্কাইভের-তারিখ=মে ৩০, ২০১৭|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> রসের দিক থেকে রোমান্টিক ট্র‍্যাজেডি ঘরানার কাব্য ''মহুয়া পালা''র সংগ্রাহক দীনেশচন্দ্র সেন। এর চরিত্রগুলো হলো- নদের চাঁদ, মহুয়া, হুমরা বেদে। এর রচনাকাল ধরা হয় ১৬৫০ সাল। এই পালায় মোট ৭৮৯টি ছত্র আছে। দীনেশচন্দ্র সেন মহুয়া পালাকে ২৪টি অধ্যায়ে বিভক্ত করেন।<ref name="সপ্তসিন্ধু">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=সপ্তসিন্ধু: পালাগানের নায়িকারা|প্রকাশক=প্র অন্য আলো, প্রথম আলো|লেখক=অনার্য তাপস|পৃষ্ঠা=৪, ৫|তারিখ=১২ এপ্রিল ২০১৯}}</ref>
 
নদের চাঁদের বসতভিটা সুসং দুর্গাপুর উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্ব দিকে এবং ঝাঞ্ছাজাইল বাজার থেকে তিন কিলোমিটার পূর্বে বাউরতলা গ্রামের পাশে। সুদর্শন পুরুষ নদের চাঁদ ছিলেন এক জমিদারের দেওয়ান। অপর পক্ষে রূপবতি মহুয়া বেদে সরদার হুমরা বেদের পালিত কন্যা, যাকে শিশুকালে হুমরা বেদে নেত্রকোণার কাঞ্চণপুর থেকে ডাকাতি করে নিয়ে আসে। জানা যায়, বেদে মহুয়াও এক সভ্রান্ত পরিবারের মেয়ে ছিলেন। বেদেরা ঘাটে ঘাটে নোঙ্গর ফেলত ও হাট বাজারে পাড়ায় সাপের খেলা দেখাত। বেদে মহুয়া যখন নদের চাঁদের গ্রামে সাপের খেলা দেখাতে আসেন তখন মহুয়ার রূপে মুগ্ধ হয়ে নদের চাঁদ তাকে প্রণয় নিবেদন করেন। মহুয়াও নদের চাঁদের প্রণয়ে সম্মতি জ্ঞাপন করেন। কিন্তু দুজনের প্রণয়ের মাঝে বাধা হয়ে দাঁড়ায় সরদার হুমরা বেদে। এক দিন নদের চাঁদ মহুয়াকে নিয়ে পালিয়ে যান। এদিকে হুমরা বেদে তা জানতে পেরে দলবল নিয়ে তাঁদের পিছু ধাওয়া করে। অবশেষে তারা মহুয়া এবং নদের চাঁদকে ধরে ফেলে। হুমরা বেদে নদের চাঁদকে মেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয়। সরদার মহুয়ার হাতে বিষলক্ষা ছুরি দিয়ে বলে ‘‘যাও নদের চাঁদকে মেরে ফেল’’। বিষলক্ষা ছুরি নিয়ে মহুয়া নদের চাঁদের দিকে এগিয়ে যান। নদের চাঁদের সম্মুখে পৌছে বিষলক্ষা ছুরি দিয়ে তিনি তাঁর নিজের বক্ষ বিদীর্ণ করেন এবং মাটিতে ঢলে পড়েন। প্রণয় পিয়াসী নদের চাঁদ মহুয়ার এই আত্মত্যাগ সহ্য করতে না পেরে প্রেমের প্রতিদান সরূপ বিষলক্ষা ছুরি দিয়ে নিজ জীবন আত্মহুতি দেন। মহুয়া ও নদের চাঁদের এই আত্ম ত্যাগ চিরন্তন প্রেমকে মহিমান্বিত করেছে। আজও সেই প্রেমের অমর কহিনী লোক মুখে মুখে বিরাজমান<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|1=|শিরোনাম=মৈমনসিংহ গীতিকার ‘মহুয়া’|ইউআরএল=http://bonikbarta.com/news/2015-10-02/51231/%E0%A6%AE%E0%A7%88%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%82%E0%A6%B9-%E0%A6%97%E0%A7%80%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E2%80%98%E0%A6%AE%E0%A6%B9%E0%A7%81%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E2%80%99/|ওয়েবসাইট=bonikbarta.com|তারিখ=অক্টোবর ০২, ২০১৫}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=এপ্রিল ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি||শিরোনাম='মহুয়া সুন্দরী'|ইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDRfMTFfMTRfNF8yNF8xXzEyMjM4Ng|ওয়েবসাইট=ittefaq.com.bd|প্রকাশক=''[[দৈনিক ইত্তেফাক]]''|তারিখ=অক্টোবর ০২, ২০১৫}}</ref>