ফেরোচৌম্বক পদার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
[[File:MagnetEZ.jpg|thumb|250px|লোহার সঙ্কর [[অ্যালনিকো]] দিয়ে তৈরী [[আর্মেচার]] সহ একটি চৌম্বক।]]
'''ফেরোচুম্বকত্ব''' হলো সেই ভৌত প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কিছু নির্দিষ্ট বস্তু (যেমনঃ [[লোহা]]) স্থায়ী [[চুম্বক]] তৈরী করে বা কোনো চুম্বক কতৃক আকর্ষীত হয়। পদার্থবিদ্যায় বিভিন্ন ধরনের চুম্বকত্ব রয়েছে। ফেরোচুম্বকত্ব ([[ফেরিচুম্বকত্ব]] সহ) সবচেয়ে শক্তিশালী ধরণের চুম্বকত্ব এবং এই প্রক্রিয়াটিই দৈনন্দিন জীবনে প্রত্যক্ষিত চুম্বকের নানান ধর্ম এবং ঘটনার জন্য দায়ী।<ref name=Chikazumi>{{cite book|last=Chikazumi|first=Sōshin|title=Physics of ferromagnetism|year=2009|publisher=Oxford University Press|location=Oxford|isbn=9780199564811|edition=2nd |others= English edition prepared with the assistance of C.D. Graham, Jr |page=118}}</ref> অন্যদিকে [[প্যারাচৌম্বক পদার্থ|প্যারাচুম্বকত্ব]], [[ডায়াচৌম্বক পদার্থ|ডায়াচুম্বকত্ব]] এবং [[প্রতিফেরোচুম্বকত্ব]] এত দুর্বল থাকে যে কেবল পরীক্ষাগারে সংবেদনশীল যন্ত্র দ্বারা সনাক্ত করা যায়। চুম্বক এবং ফেরোচৌম্বকীয় পদার্থের মাঝে যে আকর্ষণ ঘটে তাই প্রাচীন কালে এবং আমাদের কাছে
যে সকল পদার্থকে চৌম্বকক্ষেত্রে স্থাপন করা হলে চুম্বকায়নকারী ক্ষেত্রের দিকে শক্তিশালী চুম্বকত্ব লাভ করে তাদেরকে '''ফেরোচৌম্বকীয় পদার্থ''' বলে (অর্থাৎ যেসকল পদার্থ ফেরোচুম্বকত্ব প্রদর্শন করে)। খুব কম পদার্থই ফেরোচৌম্বকীয়। [[লোহা]], [[নিকেল]], [[কোবাল্ট]], এদের সঙ্কর ধাতু এবং [[বিরল মৃত্তিকা চুম্বক|বিরল মৃত্তিকা ধাতু]] হলো ফেরোচৌম্বকীয় পদার্থের উদাহরণ।
|