ফাতেমা জিন্নাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
BanglaBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
১৫ নং লাইন:
|alma_mater = [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]]
|birthname = ফাতেমা আলি জিন্নাহ
|citizenship = [[পাকিস্তানিপাকিস্তানী জাতি|পাকিস্তানিপাকিস্তানী]]
|nationality = [[পাকিস্তানিপাকিস্তানী জাতি|পাকিস্তানিপাকিস্তানী]]
|religion = [[ইসলাম]]
|occupation = দন্ত চিকিৎসক
|relations = [[জিন্নাহ পরিবার]] দেখুন
}}
'''ফাতেমা জিন্নাহ''' ({{lang-ur|{{Nastaliq|فاطمہ جناح}}}}; ৩০ জুলাই ১৮৯৩ – ৯ জুলাই ১৯৬৭)<ref name=Bokhari>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Bokhari |প্রথমাংশ=Afshan |সম্পাদক=Bonnie G. Smith |শিরোনাম=The Oxford encyclopedia of women in world history |বছর=2008 |প্রকাশক=Oxford University Press |আইএসবিএন=978-0-19-514890-9 |পাতা=653|সংস্করণ=V 1}}</ref> ছিলেন একজন পাকিস্তানিপাকিস্তানী দন্তচিকিৎসক, জীবনীলেখক, রাজনীতিবিদ ও পাকিস্তানের নেতৃত্বস্থানীয় প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম একজন ।
 
[[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে দন্ত চিকিৎসায় ডিগ্রি লাভ করার পর তিনি তার বড় ভাই [[মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ|মুহাম্মদ আলি জিন্নাহর]] সহকর্মী ও উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করা শুরু করেন। ভারতে ব্রিটিশ শাসনের তিনি একজন কঠোর সমালোচক ছিলেন। [[দ্বিজাতি তত্ত্ব|দ্বিজাতি তত্ত্বের]] পক্ষে তিনি কথা বলেছিলেন এবং [[নিখিল ভারত মুসলিম লীগ|নিখিল ভারত মুসলিম লীগের]] একজন নেতৃস্থানীয় সদস্য হয়ে উঠেন। পাকিস্তানের স্বাধীনতার পর ফাতেমা জিন্নাহ [[পাকিস্তান ওমেনস এসোসিয়েশন]] গঠন করেন। নবগঠিত রাষ্ট্রে অভিবাসীদের পুনর্বাসনের জন্য এই সংগঠন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। [[মুহাম্মদ আলি জিন্নাহ]]র মৃত্যুর পর তিনি তার নিজস্ব কাজ চালিয়ে যান তবে ১৯৬৫ সালের আগ পর্যন্ত রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন না। এসময় তিনি সামরিক শাসন [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] বিপক্ষে নির্বাচনে অংশ নেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=In brief By Ali Iqbal|ইউআরএল=http://archives.dawn.com/weekly/books/archive/040328/books15.htm|প্রকাশক=Dawn Weekly|সংগ্রহের-তারিখ=14 April 2013}}</ref>