লুকাস মারান্ডী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
BanglaBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
২২ নং লাইন:
১৯৭১ সালের ১২ এপ্রিল লুকাস মারান্ডী মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ওষুধ সংগ্রহ করতে সীমান্ত অতিক্রম করে [[ভারত]] গমন করেন।<ref name=a/> ফিরে আসার পর তিন দেখেন যে রুহিয়ার মানুষেরা [[ভারত|ভারতের]] শরণার্থী শিবিরগুলোতে যাওয়া শুরু করেছে। এমন সময়ে তাকে রুহিয়া মিশন ছাড়তে বলা হয়।<ref name=a/> তখন তিনি তার মিশনারির লোকদের সাথে দেশত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নেন। তিনি সীমানা অতিক্রম করলেও তিনি পরে রুহিয়ায় ফিরে এসেছিলেন।<ref name=a/>
 
১৯৭১ সালের ২১ এপ্রিল একটি জিপে করে চারজন [[পাকিস্তানিপাকিস্তানী]] সৈন্য রুহিয়া মিশনে আসে। লুকাস মারান্ডী তাদের স্বাগত জানান এবং তাদের চা ও বিস্কুট দিয়ে আপ্যায়ন করেন।<ref name=b>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ= Tanveer Ahmed|প্রথমাংশ=S. M. |তারিখ=8 February 2018 |শিরোনাম=Christian Missions in East Bengal: The Life and Times of Archbishop Theotonius Amal Ganguly, CSC (1920-1977) |প্রকাশক=Wipf and Stock Publishers |আইএসবিএন=978-1-5326-1642-6|পাতা=107}}</ref> তাদের সন্দেহ ছিল যে, মুক্তিযোদ্ধারা মিশনের অভ্যন্তরে আশ্রয় নিয়েছে। তারা অনুসন্ধান করে কিছু না পেয়ে চলে যায়।
 
তিন ঘণ্টা পর গাড়িটি পুনরায় ফিরে আসে।<ref name=b/> তারা লুকাস মারান্ডীকে মিশনের বাইরে নিয়ে যায়। তারা তাকে বেয়নেটের দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে।<ref name=a/> তার মৃতদেহ [[ভারত|ভারতের]] ইসলামপুর মিশনে নিয়ে যাওয়া হয় ও সেখানে তাকে সমাহিত করা হয়।<ref name=b/>