রেশম পথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্প্রসারণ
২ নং লাইন:
'''রেশম পথ''' বা '''সিল্ক রোড''' [[এশিয়া|এশিয়ার]] উপমহাদেশীয় অঞ্চলগুলো মধ্য দিয়ে পূর্ব ও পশ্চিম এশিয়া, ইউরোপ ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলকে সংযুক্ত করে একটি প্রাচীন বাণিজ্যিক পথ। প্রায় ৪০০০ মাইল(৬৫০০ কি.মি.) দীর্ঘ এই পথের নামকরণ করা হয়েছে চীনা সিল্ক ব্যবসার নামে যা হান রাজত্বকালে আরম্ভ হয়েছিলো। যদিও সিল্কই ছিল প্রধান পণ্য, অন্যান্য নানা পণ্যও এই পথে আনা-নেওয়া করা হত।
 
চীন, কোরিয়া,<ref name=":3">{{Cite web|url=https://en.unesco.org/silkroad/countries-alongside-silk-road-routes/republic-korea|title=Republic of Korea {{!}} Silk Road|website=en.unesco.org|language=en|access-date=23 February 2017|url-status=live|archiveurl=https://web.archive.org/web/20170223211425/https://en.unesco.org/silkroad/countries-alongside-silk-road-routes/republic-korea|archivedate=23 February 2017|df=}}</ref> জাপান,<ref name=":4" /> [[দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসের রূপরেখা|ভারতীয় উপমহাদেশ]], [[ইরান]], [[ইউরোপ]], আফ্রিকা ও আরবের [[আফ্রিকার অন্তরীপ|অন্তরীপ]] সভ্যতারইত্যাদি বিকাশেসভ্যতাসমূহের মধ্যে দীর্ঘ-দূরত্বে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক উদ্বোধন করে, সিল্ক রোড বাণিজ্যবাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
 
চীনা, ভারতীয়, ফার্সী,আরব ও ইউরোপিয় সভ্যতার উন্নয়নে এই বাণিজ্য পথের বিশাল প্রভাব ছিল। এটি গড়ে ওঠে খ্রিষ্টপূর্ব প্রথম শতকে চীনের হ্যান রাজবংশের আমলে। দশম শতাব্দীতে চীনের সং রাজবংশের আমলে বন্ধ হয়ে যায়। এটি নতুন করে চালুর উদ্যোগ নেয়া হয় ২০১৪ সালে। উদ্দেশ্য ৩ মহাদেশব্যাপী যোগাযোগ অবকাঠামো নির্মান ও আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক অঞ্চল ও করিডোর প্রতিষ্ঠা। এর আওতায় রয়েছে ৬৮টি দেশ ও ৬০ শতাংশ জনসংখ্যা ও ৪০ শতাংশ বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি।
 
জুন ২০১৪ সালে, ইউনেস্কো সিল্ক রোডের চাং'আন-তিয়ানশান করিডোরকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসাবে স্থান দিয়েছে। ভারতীয় অংশ পরীক্ষামূলক সাইটের তালিকায় রয়েছে।