নিউটনের গতিসূত্রসমূহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Mahuya Marjit (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Newtons laws in latin.jpg|thumb|right|200px| ১৬৮৭ সালে সম্পাদিত এবং লাতিন ভাষায় প্রকাশিত বই ''Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica'' -এ নিউটনের প্রথম ও দ্বিতীয় গতিসূত্র।]]
আইজাকআইজ্যাক '''নিউটনের গতিসূত্রগুলোগতিসূত্রগুলি''' হল প্রকৃতির তিনটি নিয়ম, যা [[চিরায়ত বলবিদ্যা|চিরায়ত বলবিদ্যার]] ভিত্তি স্বরূপ। এই নিয়মগুলোনিয়মগুলি বস্তুর উপর প্রযুক্ত বল এবং তার দরূনদরুন সৃষ্ট গতির মধ্যে সম্পর্ক বর্ণনা করে। প্রায় তিন শতাব্দিরশতাব্দীর বেশি সময় ধরে এই নিয়মগুলোনিয়মগুলি নানাভাবে প্রকাশিত হয়ে আসছে। <ref>For explanations of Newton's laws of motion by [[Isaac Newton|Newton]] in the early 18th century, by the physicist [[William Thomson, 1st Baron Kelvin|William Thomson (Lord Kelvin)]] in the mid-19th century, and by a modern text of the early 21st century, see:-
* Newton's "Axioms or Laws of Motion" starting on [http://books.google.com/books?id=Tm0FAAAAQAAJ&pg=PA19#v=onepage&q=&f=false page 19 of volume 1 of the 1729 translation] of the "[[Mathematical Principles of Natural Philosophy|Principia]]";
* [http://books.google.com/books?id=wwO9X3RPt5kC&pg=PA178 Section 242, ''Newton's laws of motion''] in [[#tho1867|Thomson, W (Lord Kelvin), and Tait, P G, (1867)]], ''Treatise on natural philosophy'', volume 1; and
* [[#cro2000|Benjamin Crowell (2000), ''Newtonian Physics'']].</ref>
 
সূত্র তিনটি হল:
* প্রথম সূত্র: বাইরে থেকে কোন বস্তুর উপর প্রযুক্তউপ বল দ্বারা প্রয়োগ না করলে, স্থির বস্তু চিরকাল স্থির থাকবে এবং গতিশীল বস্তু চিরকাল সমবেগে সরলরেখায় বা সরল পথে চলতে থাকে। <ref>Halliday</ref><ref name="first-law-shaums">{{বই উদ্ধৃতি| শেষাংশ = Browne| প্রথমাংশ =Michael E.| শিরোনাম =Schaum's outline of theory and problems of physics for engineering and science| প্রকাশক = McGraw-Hill Companies| তারিখ =1999-07| বিন্যাস =Series: Schaum's Outline Series| পাতাসমূহ =58| ইউআরএল =http://books.google.com/?id=5gURYN4vFx4C&pg=PA58&dq=newton's+first+law+of+motion&q=newton's%20first%20law%20of%20motion| আইএসবিএন =9780070084988}}</ref><ref name="first-law-dmmy">{{বই উদ্ধৃতি| শেষাংশ = Holzner| প্রথমাংশ = Steven | শিরোনাম =Physics for Dummies| প্রকাশক =Wiley, John & Sons, Incorporated| তারিখ =2005-12| পাতাসমূহ =64| ইউআরএল =http://books.google.com/?id=FrRNO6t51DMC&pg=PA64&dq=Newton's+laws+of+motion&cd=8#v=onepage&q=Newton's%20laws%20of%20motion| আইএসবিএন =9780764554339}}</ref>
 
সুতরাং, কোন বস্তুর উপর নিটসার্বিক (total) বলের পরিমাণ শূন্য হলে, বস্তুর ভরকেন্দ্র হয় স্থির নয়তো সমবেগে গতিশীল থাকবে।
* দ্বিতীয় সূত্র: কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।
 
*অর্থাৎ কোনো বস্তুর ভর যদি অপরিবর্তিত থাকে,তবে বস্তুটির ওপর প্রযুুক্ত বাহ্যিক নেট বল বস্তুটির ভর ও ত্বরণের গুনফল হয়।
* দ্বিতীয় সূত্র: কোন বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তনের হার প্রযুক্ত বলের সমানুপাতিক এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে বস্তুর ভরবেগের পরিবর্তন সেদিকেই ঘটে।
*অর্থাৎ কোনো বস্তুর ভর যদি অপরিবর্তিত থাকে,তবে বস্তুটির ওপর প্রযুুক্ত বাহ্যিক নেট বল বস্তুটির ভর ও ত্বরণের গুনফলগুণফল হয়।
 
সুতরাং m ভরের একটি বস্তুর উপর F বল প্রয়োগের ফলে তার [[ত্বরণ]] a হয়, এই ত্বরণের মান বলের সমানুপাতিক ও ভরের ব্যস্তানুপাতিক (F = ma) এবং বল যে দিকে ক্রিয়া করে ত্বরণও সেই দিকে হয়।হয়।গাণিতিকভাবে একে এভাবে লেখা হয়:<math> \vec F = \frac{d\vec p}{dt} \, = \, \frac{d}{dt} (m \vec v) \, = \, \vec v \, \frac{dm}{dt} + m \, \frac{d\vec v}{dt} \,.</math>ভর ধ্রুবক ধরলে প্রথম টার্মটি চলে যায়। ত্বরণকে <math>\vec a \ =\ d\vec v/dt </math> হিসবে চিহ্নিত করলে সেই বিখ্যাত সমীকরণটি পাওয়া যায়:<math> \vec F = m \, \vec a \,,</math> যা থেকে আমরা জানতে পারি, "কোন বস্তুর ত্বরণ, এর উপর প্রযুক্ত মোট বলের মানের সমানুপাতিক এবং এর ভরের ব্যস্তানুপাতিক।"
গাণিতিকভাবে একে এভাবে লিখা হয়:<math> \vec F = \frac{d\vec p}{dt} \, = \, \frac{d}{dt} (m \vec v) \, = \, \vec v \, \frac{dm}{dt} + m \, \frac{d\vec v}{dt} \,.</math>ভর ধ্রুবক ধরলে প্রথম টার্মটি চলে যায়। ত্বরণকে <math>\vec a \ =\ d\vec v/dt </math> হিসবে চিহ্নিত করলে সেই বিখ্যাত সমীকরণটি পাওয়া যায়:<math> \vec F = m \, \vec a \,,</math> যা থেকে আমরা জানতে পারি, "কোন বস্তুর ত্বরণ এর উপর প্রযুক্ত মোট বলের মানের সমানুপাতিক এবং এর ভরের ব্যস্তানুপাতিক।"
 
* তৃতীয় সূত্র: প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে৷
২৭ ⟶ ২৯ নং লাইন:
'''স্থিতি জড়তা – স্থির বস্তুর চিরকাল স্থির থাকার প্রবণতাকে স্থিতিজড়তা বলে।'''
 
'''স্থিতি জড়তার উদাহরণঃ''' একটি গাড়ি হঠাৎ চলতে শুরু করলে সীটেসিটে বসা যাত্রী পিছন দিকে হেলে পড়ে। গাড়ি যখন স্থির ছিল তখন যাত্রীও স্থির ছিল। গাড়ি চলতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে তার দেহের নীচের অংশ গাড়ির সংলগ্ন বলে গতিশীল হয়, উপরের অংশ তখনও স্থির অবস্থায় থাকতে চেষ্টা করে। ফলে যাত্রী পিছন দিকে হেলে পড়ে।
 
'''গতি জড়তা'''– গতিশীল বস্তুর সমগতিতে সরলরেখা বরাবর গতিশীল অবস্থা বজায় রাখার প্রবণতাকে গতি জড়তা বলে।
৩৯ ⟶ ৪১ নং লাইন:
'''প্রসঙ্গ কাঠামোর ধারণাঃ'''
 
নিউটন তার প্রসঙ্গ কাঠামোর ধারনাধারণা প্রতিষ্ঠার জন্য গতির প্রথম সূত্র ব্যবহার করেন। গতির প্রথম সূত্র দাবি করে যে কমপক্ষে একটি প্রসঙ্গ কাঠামো বিদ্যমান, যে প্রসঙ্গ কাঠামোতে অন্য সকল সূত্র প্রযোজ্য হবে। এই প্রসঙ্গ কাঠামোকে বলা হয় নিউটনিয়ান বা প্রাথমিক প্রসঙ্গ কাঠামো।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://en.wikipedia.org/wiki/Newton's_laws_of_motion|শিরোনাম=Newton's law of motion (english wikipedia)|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=}}</ref>
 
== তথ্য সূত্র ==