কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৩৩ নং লাইন:
== উদ্ভব ও ইতিহাস ==
[[চিত্র:Epidemic curve update 18 march 20.png|thumb|upright=1.6|লগারিদমিক স্কেলে বিভিন্ন দেশে আক্রান্তের সংখ্যা]]
{{২০১৯-২০২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী উপাত্ত}}<!-- অনুচ্ছেদ বাড়লে এটিকে উপরে নিন-->
 
২০১৯ সালের শেষের দিকে উহান নগরীর হুয়ানান সামুদ্রিক খাদ্যের পাইকারি বাজারের দোকানদারদের মধ্যে প্রথম ভাইরাসটির সংক্রমণ ঘটে বলে ধারণা করা হয়।<ref name="characteristicsZH" /><ref name="AutoDW-67" /> বাজারটিতে সামুদ্রিক খাদ্যদ্রব্যের পাশাপাশি জীবন্ত [[বাদুড়]], [[সাপ]] ও অন্যান্য বন্যপ্রাণী ও তাদের সদ্য জবাইকৃত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিক্রি হত। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হয় যে হয়ত কোনও প্রাণীদেহ হতে করোনাভাইরাসটি বিবর্তিত হয়ে আরেকটি মধ্যবর্তী পোষক প্রাণীর মাধ্যমে মানবদেহে সংক্রমিত হয়েছে। চীনা সরকারি নথির বরাতে পাওয়া অন্য এক সূত্রমতে প্রথম আক্রান্ত ব্যক্তি ছিলেন ৫৫ বছর বয়স্ক ব্যক্তি যিনি ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ সালে আক্রান্ত হন।<ref name="1st case">{{cite news |first1=Josephina |last1=Ma |title=Coronavirus: China's first confirmed Covid-19 case traced back to November 17 |url= https://www.scmp.com/news/china/society/article/3074991/coronavirus-chinas-first-confirmed-covid-19-case-traced-back |work=[[South China Morning Post]] |location=Hong Kong |date=13 March 2020}}</ref> পরের মাসের মধ্যে হুবেইয়ে করোনাভাইরাস আক্রান্তর সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যায়। ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে উহানে অজানা কারণে আক্রান্ত নিউমোনিয়া রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেলে<ref name="AutoDW-69" /> পরের মাসের শুরুতেই এ সংক্রান্ত তদন্ত শুরু হয়।<ref name="bbc50984025" /> চীনা বিজ্ঞানীরা ২০২০ সালের ৭ই জানুয়ারি তারিখে এটিকে একটি নতুন ধরনের করোনাভাইরাস হিসেবে ঘোষণা দেন এবং এর বংশাণুসমগ্র বা জিনোমের তথ্যগুলি বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীদের কাছে ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের কাছে বিতরণ করেন।
১৪৬ ⟶ ১৪৫ নং লাইন:
 
উহান করোনাভাইরাসটির বংশাণুসমগ্রের অনুক্রম (জিনোম সিকোয়েন্স) ও সার্স করোনাভাইরাসের বংশাণুসমগ্রের অনুক্রমের মধ্যে প্রায় ৭০% মিল পাওয়া গেছে। এর আগে ২০০২ সালেও চীনদেশেই একই ধরনের জীবন্ত প্রাণী বিক্রির বাজার থেকে ("গুরুতর তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত উপসর্গসমষ্টি-সংশ্লিষ্ট করোনাভাইরাস"; "Severe Acute Respiratory Syndrome-related Coronavirus", সংক্ষেপে SARS‐CoV) সার্স করোনাভাইরাসের সংক্রমণ, প্রাদুর্ভাব ও বিশ্বব্যাপী বিস্তার ঘটেছিল। বিশ্বের ৩০টি দেশে সার্স ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে, এতে ৮৪৩৭ জন ব্যক্তি নিশ্চিতভাবে আক্রান্ত হয় এবং ৮১৩ জনের মৃত্যু হয়।<ref name="AlJaz">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.aljazeera.com/news/2020/01/cloneofchina-battles-coronavirus-outbreak-latest-200127233550044.html|শিরোনাম=China battles coronavirus outbreak: All the latest updates|ওয়েবসাইট=www.aljazeera.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-01-28}}</ref> এর ১০ বছর পরে ২০১২ সালে মধ্যপ্রাচ্যের [[সৌদি আরব]] থেকে মার্স (মধ্যপ্রাচ্যীয় শ্বাসকষ্টজনিত উপসর্গসমষ্টি-সংশ্লিষ্ট করোনাভাইরাস; "Middle Eastern Respiratory Syndrome-related Coronavirus", সংক্ষেপে MERS‐CoV) নামের আরেকটি বিপজ্জনক প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস উট থেকে মানুষের দেহে সংক্রমিত হয়েছিল। ভাইরাসটি ২৭টি দেশে ছড়িয়ে পড়ে, এতে ২৪৯৪ জন নিশ্চিতভাবে আক্রান্ত হয় এবং এদের মধ্যে ৮৫৮ জনের মৃত্যু হয়।<ref name="AlJaz" />
 
{{২০১৯-২০২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারী উপাত্ত}}<!-- অনুচ্ছেদ বাড়লে এটিকে উপরে নিন-->
 
==শনাক্তকরণ, উপসর্গ ও নিরাময়==