বাতিঘর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pritompallll (আলোচনা | অবদান) →প্রাচীন কালের বাতিঘর: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
৬ নং লাইন:
===প্রাচীন কালের বাতিঘর===
প্রাচীন কালে মানুষ সমুদ্রের অগভীর সৈকত আর প্রবাল সৈকত চিহ্নিত করতে পাহাড়ের উপরের আগুনের কুন্ডুলি প্রদর্শন করত। পরে একসময় কাঠ জ্বালিয়ে দূর সমুদ্রের নাবিককে সতর্কবার্তা দেয়া হত। এইভাবে ধীরে ধীরে মানুষ বাতিঘর তৈরি করে। তবে পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত ঐতিহাসিক লাইট হাউজ বা বাতিঘর হচ্ছে
এটি(আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর) মিশরে নির্মাণ করা হয়েছিল। ধারনা করা হয় এটি টলেমীয় রাজবংশের সময়ে ২৮০ থেকে ২৪৭ খ্রিঃ পূর্বে নির্মাণ করা হয়েছিল। এর উচ্চতা ছিল ১২০ থেকে ১৩৭ মিটার। নির্মাণের পর প্রায় শত বর্ষ ধরে এটি পৃথিবীর অন্যতম উচু দালান হিসাবে চিহ্নিত ছিল। পরে ৯৫৬ থেকে ১৩২৩ খ্রিষ্টাব্দে যে কয়টি ভুমিকম্প হয়েছিল তাতে এটি ভেঙ্গে পড়ে। এটি হালিকারনেসাসের মুসলিয়ম এবং [[গিজার মহা পিরামিড|গিজার মহা পিরামিডের]] পরে তৃতীয় মানব নির্মিত প্রাচীন কোন দালান যা পৃথিবীর বুকে টিকে ছিল। পরে এর ইট দিয়ে ''সিটাডেল অব কোয়েটবি'' দুর্গ নির্মাণ করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে একজন ফরাসি নৃ-বিজ্ঞানি আলেকজান্দ্রিয়ার যে জায়গায় এটি নির্মাণ করা হয়েছিল সেখানকার সমুদ্রের নিচে এর কিছু অবশেষ খুঁজে পান।
এছাড়া প্রাচীনকালে নির্মিত বেশ কিছু বাতিঘর এখনও পৃথিবীর বুকে মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে যাদের মধ্যে Tower of Hercules এবং রোমানদের সময়ে নির্মিত ইংল্যান্ডের কেন্টে অবস্থিত ডোবার দুর্গের রোমান লাইট হাউজ অন্যতম।
|