ঢাকা মেট্রোরেল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SRS 00 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১০ নং লাইন:
| lines = ১ <small>(নির্মাণাধীন)</small><br/>৫ <small>(পরিকল্পিত)</small>
| stations = ১৬ <small>(নির্মাণাধীন)</small><br/>৮৮ <small>(পরিকল্পিত)</small>
| ridership =৬০,০০০ (প্রতি ঘন্টায়ঘণ্টায়)<ref name="metro_rail_to_carry">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://bdnews24.com/bangladesh/2014/09/23/dhaka-metrorail-to-carry-60000-people-per-hour |শিরোনাম=ODhaka Metrorail to carry 60,000 people per hour |কর্ম=[[বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম|Bdnews24]] }}</ref> <small>(এমআরটি লাইন ৬) </small>
| website = [http://www.dmtcl.gov.bd// DMTC]
| began_operation = <!-- 2019 -->
৩১ নং লাইন:
২০১২ সালের ১৮ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকার ঢাকা মাস র‌্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট তথা মেট্রো রেল প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেক) অনুমোদন লাভ করে। প্রথম পর্যায়ে নির্মাণের জন্য ''এমআরটি-৬'' নামক ২০.১০ কিলোমিটার দীর্ঘ পথকে নির্ধারন করা হয়। এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয় ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে প্রকল্প সহায়তা হিসেবে জাইকা দেবে ১৬ হাজার ৫৯৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। প্রকল্প পরিকল্পনা অনুযায়ী [[উত্তরা]] থেকে [[মতিঝিল]] পর্যন্ত মেট্রো রেল চালু হলে দুই দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহন করা সম্ভব হবে। এমআরটি-৬ এর চূড়ান্ত রুট অ্যালাইনমেন্ট হলো- উত্তরা তৃতীয় ধাপ-পল্লবী-রোকেয়া সরণির পশ্চিম পাশ দিয়ে (চন্দ্রিমা উদ্যান-সংসদ ভবন) খামারবাড়ী হয়ে ফার্মগেট-সোনারগাঁও হোটেল-শাহবাগ-টিএসসি-দোয়েল চত্বর-তোপখানা রোড থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক পর্যন্ত। এ রুটের ১৬টি স্টেশন হচ্ছে- উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর-১১, মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, শ্যাওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয় ও মতিঝিল। ট্রেন চালানোর জন্য ঘণ্টায় দরকার হবে ১৩.৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যা নেওয়া হবে জাতীয় গ্রিড থেকে। এর জন্য উত্তরা, পল্লবী, তালতলা, সোনারগাঁ ও বাংলা একাডেমি এলাকায় পাঁচটি বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র থাকবে।
 
২০১৬ সালের ২৬ জুন এমআরটি-৬ প্রকল্পের নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে শুরু হয় ঢাকা মেট্রোর নির্মাণকাজের সূচনা। এমআরটি-৬ এর স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণের আনুষ্ঠানিক সূচনা হয় ২০১৭ সালের ২ আগস্ট। এদিন উত্তরা থেকে আগারগাও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটারের উড়ালপথ ও স্টেশন নির্মাণ শুরু হয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি| urlইউআরএল=http://web.dailyjanakantha.com/details/article/284837/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%A8-%E0%A6%93-%E0%A6%89%E0%A7%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AA%E0%A6%A5-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C-%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A6%A8/| titleশিরোনাম=মেট্রোরেলের স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণকাজ উদ্বোধন| publisherপ্রকাশক=দৈনিক জনকন্ঠ| dateতারিখ=২ আগস্ট ২০১৭| accessdateসংগ্রহের-তারিখ=১১ মার্চ ২০২০}}</ref> ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, আগারপগাও থেকে মতিঝিল অংশের স্টেশন ও উড়ালপথ নির্মাণ শুরু হয়।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি| urlইউআরএল=https://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1580714/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%9C-%E0%A6%95%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A7%87%E0%A6%B7-%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0| titleশিরোনাম=মেট্রোরেলের কাজ কবে শেষ, জানালেন কাদের| publisherপ্রকাশক=দৈনিক প্রথম আলো| dateতারিখ=২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯| accessdateসংগ্রহের-তারিখ=১১ মার্চ ২০২০}}</ref> ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর এই প্রকল্পের উদ্বোধনের তারিখ নির্ধারিত হয়েছে।
 
২০১৯ সালের ১৫ অক্টোবর ''এমআরটি-১'' এবং ''এমআরটি-৫'' নামক লাইন দুটির নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদিত হয়। এমআরটি-১ প্রকল্পের আওতায় বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর ও নতুনবাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত মোট ৩১.২৪ কিলোমিটার পথে মেট্রোরেল নির্মিত হবে। এই প্রকল্পের মোট খরচ ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপান সরকার দেবে ৩৯ হাজার ৪৫০ কোটি টাকা, বাকি ১৩ হাজার ১১১ কোটি টাকা আসবে সরকারি তহবিল থেকে। এমআরটি-১ প্রকল্পে বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ১৬ দশমিক ২১ কিলোমিটার হবে পাতাল পথে এবং কুড়িল থেকে পূর্বাচল ডিপো পর্যন্ত ১১ দশমিক ৩৬ কিলোমিটার হবে উড়ালপথে। নতুন বাজার থেকে কুড়িল পর্যন্ত ৩ দশমিক ৬৫ কিলোমিটার আন্ডারগ্রাউন্ড ট্রানজিশন লাইনসহ ৩১ দশমিক ২৪ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণ করা হবে। এই মেট্রোরেলের ১২টি স্টেশন থাকবে মাটির নিচে এবং ৭টি থাকবে উড়াল সেতুর ওপর।<ref name="2metro">{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি| urlইউআরএল=https://bangla.bdnews24.com/economy/article1676875.bdnews| titleশিরোনাম=লক্ষ কোটি টাকায় হবে আরও দুটি মেট্রোরেল| publisherপ্রকাশক=BDNews24.com| dateতারিখ=১৫ অক্টোবর ২০১৯| accessdateসংগ্রহের-তারিখ=১১ মার্চ ২০২০}}</ref>
 
এমআরটি-৫ নির্মাণ প্রকল্পে হেমায়েতপুর থেকে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার লাইন নির্মাণ করা হবে। এই প্রকল্পের ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকার মধ্যে ২৯ হাজার ১১৭ কোটি টাকা দেবে জাপান আর বাকি ১২ হাজার ১২১ কোটি টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার। প্রকল্পের মোট ২০ কিলোমিটারের মধ্যে সাড়ে ১৩ কিলোমিটার হবে পাতাল পথে আর বাকি সাড়ে ৬ কিলোমিটার হবে উড়াল পথে। এ রুটে মোট ১৪টি স্টেশন হবে, যার মধ্যে ৯টি হবে পাতাল আর ৫টি হবে উড়ালপথে।<ref name="2metro"/>
১১৯ নং লাইন:
{{clear}}
{| style="float:left; width:25%;"
{{BS-header|এমআরটি লাইন ৫ (দক্ষিনদক্ষিণ রুট)||#2C0D61}}
{{BS-table}}
{{BS-2|uexKBHFa||গাবতলি|}}