রুস্তম পাশা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Kryptonian Sapiens (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৪ নং লাইন:
 
==প্রাথমিক জীবন==
ইতিহাসবিদদের মতে রুস্তম পাশা একজন ক্রোয়েশিয়ান ছিলেন। শৈশবকালেই তিনি নিজের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য ইস্তানবুল আসেন এবং একটি সরকারী পাঠাগারে অধ্যয়ন করেন, যেখানে শুধুমাত্র মেধাবী শিক্ষার্থীরাই পড়াশুনা করতো। তিনি সেখান থেকে বিভিন্ন বিষয়ে যেমন বিজ্ঞান, অর্থায়ন এবং হিসাবনিকাশের উপর পারদর্শী হয়ে উঠেন। এছাড়া তিনি তিনটি ভাষা লিখতে ও বলতে জানতেন। এরপর রুস্তম পাশা অটোমান সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। সেখানে তিনি অসাধারণ বীরত্ব এবং সাহস দেখান। যারফলে তাকে ১৫২৬ সালের মোহাচের যুদ্ধে সিলাহদার বাহিনীর প্রধান নিযুক্ত করা হয়। এরপর থেকে রুস্তমের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তিনি তার অসাধারণ মেধা, ব্যক্তিত্ব এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে বিভিন্ন পদে পদোন্নতি পান। তিনি তখনই সুলতান সুলেমান এর সুনজরে চলে আসেন এবং তার প্রিয় পাত্র হয়ে ওঠেন। সর্বপ্রথম তাকে আস্তাবল রক্ষক অর্থাৎ সকল অশ্বের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সেখান থেকেই হুররেম সুলতানের সাথে তার সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি হুররেম সুলতানের একজন অনুগত সহচর হয়ে ওঠেন। ফলে তাকে তৎকালীন উজিরে আজম ইব্রাহীম পাশার রোষনলের স্বীকার হতে হয়। কারন ইব্রাহীম পাশা আর হুররেম সুলতানের মাঝে খুবই খারাপ সম্পর্ক ছিলো। হুররাম সুলতানের সাথে মিলে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রমূলক কাজে লিপ্ত থাকার কারণে ইব্রাহীম পাশা তাকে ইস্তানবুলের থেকে দূরে সড়ানোর জন্য একটি সাঞ্জাকের বে বানিয়ে তাকে পাঠিয়ে দেন।
 
==রাজনৈতিক জীবন==