ককবরক ভাষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২২ নং লাইন:
পরবর্তীতে [[শুক্রেশ্বর]] ও [[বাণেশ্বর]] নামের দুই [[ব্রাহ্মণ]] গ্রন্থটিকে প্রথমে [[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃত ভাষায়]] ও পরে [[১৪শ শতক|১৪শ শতকে]] [[বাংলা ভাষা|বাংলা ভাষায়]] অনুবাদ করেন। ককবরক ভাষায় লেখা আদিগ্রন্থটির আজ আর কোনও অস্তিত্ব নেই। [[১৪শ শতক]] থেকে [[২০শ শতক]] পর্যন্ত ককবরক ভাষাকে স্থানীয় মানুষের মুখের ভাষায় পর্যবসিত করা হয় এবং বাংলা ভাষাকে ত্রিপুরার রাজদরবারের ভাষা বানানো হয়।
 
[[১৯৭৯]] সালে ককবরক ভাষাকে ভারতের ত্রিপুরা অঙ্গরাজ্যের সরকারি ভাষার স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বর্তমানে এটিকে ভারতের একটি [[জাতীয় ভাষা|জাতীয় ভাষার]] মর্যাদা দেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক চলছে।
 
==আরও দেখুন==