এ টেল অব টু সিটিজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৩ নং লাইন:
| followed_by =
}}
'''এ টেল অব টু সিটিজ''' (A Tale of Two Cities) ইংরেজ ঔপন্যাসিক [[চার্লস ডিকেন্স|চার্লস ডিকেন্সের]] লেখা একটি উপন্যাস। [[ফরাসি বিপ্লব|ফরাসি বিপ্লবের]] পটভূমিকায় রচিত এই উপন্যাসে নাম ভূমিকায় [[লন্ডন]] ও [[প্যারিস]] শহরকে চিত্রায়িত করা হয়েছে। এছাড়াও উপন্যাসটিতে ফরাসি বিপ্লব শুরুর সময়ে ফ্রান্সের চাষিদের দুর্দশার কথা, বিপ্লবের প্রথম বছরগুলোয় বিপ্লবীদের নিষ্ঠুরতা এবং একই সময়ে লন্ডনের জীবনের সঙ্গে নানা পার্থক্যের কথা তুলে ধরা হয়। <ref>[http://www.dickensfellowship.org/dickens-fiction-writer ফিকশন রাইটার ডিকেন্স], ডিকেন্সফেলোশিপ</ref> মূলত এ সময় কিছু মানুষের জীবনকেই এ উপন্যাসের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে। অনেকে বলে থাকেন, উপন্যাসটিতে চার্লস ডিকেন্সের ব্যক্তিগত জীবনের কিছু ঘটনার প্রতিচ্ছবি রয়েছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://humwww.ucsc.edu/dickens/OMF/james.html |সংগ্রহের-তারিখ=৭ ডিসেম্বর ২০০৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20071207125820/http://humwww.ucsc.edu/dickens/OMF/james.html |আর্কাইভের-তারিখ=৭ ডিসেম্বর ২০০৭ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> ৪৫ অধ্যায়ের এ উপন্যাসটি [[১৮৫৯]] সালের এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ৩১ সপ্তাহ ধরে প্রকাশিত হয়।<ref>[http://www.sparknotes.com/lit/twocities/context.html বইটি প্রকাশের পটভূমি], স্পিকার্স নোট</ref><ref>[https://www.goodreads.com/book/show/1953.A_Tale_of_Two_Cities?ac=1 বইটির গুডরিডস প্রোফাইল]</ref> অতি জনপ্রিয় এই উপন্যাসের কাহিনীকে ভিত্তি করে এ পর্যন্ত তৈরি হয়েছে সিনেমা। বহুবার এটি প্রচারিত হয়েছে রেডিওতে এবং টেলিভিশনে। বানানো হয়েছে অনেক নাটক। এমনকি ১৯৫৭ সালে মঞ্চনাটক হিসেবেও উপন্যাসটির কাহিনী পরিবেশিত হয়েছিল। এ পর্যন্ত ‘এ টেল অব টু সিটিজ’ বিক্রি হয়েছে দুইশ’ মিলিয়নেরও বেশি কপি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মানবকন্ঠ |ইউআরএল=http://www.manobkantha.com/2013/08/16/134262.html |সংগ্রহের-তারিখ=২৪ এপ্রিল ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160406051457/http://www.manobkantha.com/2013/08/16/134262.html |আর্কাইভের-তারিখ=৬ এপ্রিল ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> সারা পৃথিবীতে অনুবাদ হয়েছে পঞ্চাশেরও বেশি ভাষায়।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
==কাহিনী সংক্ষেপ==
{{Incomplete|section}}