দাড়িয়াবান্ধা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৯ নং লাইন:
=== সাধারন নিয়মাবলী ===
 
প্রথমে মাটিতে দাগ কেটে ঘর তৈরি করা হয়। ঘর দেখতে অনেকটা ব্যাডমিন্টনের কোর্টের মতো। দুই দলে চার-পাঁচজন করে খেলোয়াড় হলে জমে। কম হলেও দুজন করে খেলোয়াড় লাগবেই। সমতলভূমিতে কোদাল দিয়ে দাগ কেটে ঘর কাটা যায়। বর্গাকার একটি ঘরে সামনে-পেছনে সমান দূরত্বে দুটি করে দাগ কাটতে হয়। এ দুই দাগের মাঝে এক হাত পরিমাণ জায়গা রাখতে হয়। এগুলোকে বলে আড়া কোর্ট। দুটি আড়া কোর্ট জোড়া দিয়ে মাঝখানে একটি কোর্ট তৈরি করা হয়। মাঝখানের এই কোর্টকে বলে 'খাড়া কোর্ট'। খেলোয়াড় যত বেশি হবে, কোর্টের সংখ্যাও তত বাড়বে। প্রতিটি আড়া কোর্টে একজন করে খেলোয়াড় দাঁড়ায়। এখানেই দাঁড়িয়ে অন্য দলের খেলোয়াড়দের ঘরের ভেতর ঢুকতে বাধা দেয়। কোর্টের ওপর বা ঘরের ভেতর অন্য দলের খেলোয়াড়কে ছুঁতে পারলে সে মারা পড়ে। তবে ছোয়া দেওয়ার পরে তাকে তার নির্ধারিত স্থানে দাড়িয়ে থাকতে হবে প্রমানপ্রমাণ করার জন্য, সে দাগে পা দিয়ে ছোয়া দিলে তা অবৈধ হিসেবে বিবেচিত হবে। অর্থাৎ তার ছোয়াটির জন্য কেউ মারা পড়বে না। সামনের খেলোয়াড় তার পেছনের খাড়া কোর্ট পুরোটাই ব্যবহার করতে পারে। যে দল খেলার সুযোগ পায়, তারা প্রত্যেকে সামনের ঘর দিয়ে ঢুকে পেছনের ঘর দিয়ে বেরোতে থাকে। সব ঘর পেরোনোর পর আবার পেছনের ঘর থেকে সামনে আসে। কোর্টে দাঁড়িয়ে থাকা অন্য দলের খেলোয়াড়দের ছোঁয়া বাঁচিয়ে একজন ফিরে আসতে পারলে গেম হয়। যারা কোর্টে দাঁড়িয়ে থাকে, তাদের খেলোয়াড়দের কারো পা যদি দাগে পড়ে তবে তারা ঘর ছেড়ে দেয়। অন্য দল ঘরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাবে। এভাবে অনেক সময় ধরে খেলাটি খেলা যায়। দাড়িয়াবান্ধার কোর্টের সঠিক কোনো মাপ নেই। একজন খেলোয়াড় দৌড়ে কতটুকু ঘর সামলাতে পারবে, তার ওপর ভিত্তি করে ঘর কাটা হয়। তবে সব ঘরের গঠন একই থাকে।
 
== তথ্যসূত্র ==